1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান উল্টো পথে হাঁটছে: শিক্ষামন্ত্রী - Nadibandar.com
শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ০৮:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বাংলাদেশের মতো এত দক্ষতা ও দ্রুত সিদ্ধান্ত কোথাও দেখিনি: স্পেসএক্স ভাইস প্রেসিডেন্ট দেশে আর কখনও ইন্টারনেট বন্ধ হবে না: তৈয়্যব গোপালগঞ্জে কারফিউর সময় আরও বাড়ল বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করার প্রোগ্রাম করবেন না, সরকারকে মির্জা আব্বাস ফিরে দেখা ১৮ জুলাই: সারাদেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি ঘিরে ব্যাপক সংঘর্ষ, নিহত ৩১ জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্মরণে ম্যারাথনে দৌড়ালেন আসিফ মাহমুদ অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ফের উত্তাল ঢাকা সিটি কলেজ বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশন গোপালগঞ্জে পুলিশের ওপর ছাত্রলীগের হামলার ঘটনায় মামলা, আসামি ৪ শতাধিক কাভার্ডভ্যান-সিএনজি সংঘর্ষে একই পরিবারের ৩ জন নিহত
ঢাকা প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২০ জুলাই, ২০২২
  • ১১৬ বার পঠিত

শিক্ষার্থীদের আগ্রহের বিষয় নির্বাচনকে গুরুত্ব না দিয়ে দেশের কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান উল্টো পথে হাঁটছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

তিনি বলেছেন, বিশ্বব্যাপী অবাধ শিক্ষার কথা বলা হলেও আমাদের দেশের কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান উল্টো পথে হাঁটছে। শিক্ষার্থী একটি বিষয় নির্বাচন করলে সেটি পরিবর্তন করে ভিন্ন বিষয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকে না। ভর্তি পরীক্ষায়ও একবার ব্যর্থ হলে দ্বিতীয় দফায় সুযোগ না দেওয়াটা ‘অযৌক্তিক’।

বুধবার (২০ জুলাই) রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে অ্যাক্রিডিটেশন কাউন্সিলের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমাদের অনেক শিক্ষার্থী শিক্ষার সুবিধা বঞ্চিত ছিল। তাদের শিক্ষার আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে। সংখ্যাগত দিক থেকে শতভাগ শিক্ষার্থীকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আনা সম্ভব হলেও মানের দিক থেকে আমরা পিছিয়ে।

তিনি বলেন, এখন আমাদের গুণগত মান অর্জন করতে হবে। নিজেদের মান শুধু নিজেরাই নয়, আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি পেতে হবে। সে কারণে অ্যাক্রিডিটেশন কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। পাবলিক ও প্রাইভেট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে মানের দিক থেকে সমান হতে হবে। এখন শিক্ষার মান নিশ্চিত করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েট সনদ দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হলেও কর্ম ও ব্যক্তিজীবনে সেটি তেমন কাজে আসছে না। কর্মদক্ষতা না থাকায় তারা পিছিয়ে পড়ছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার প্রক্রিয়া নিয়ে অনেক কিছু করার আছে উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপী যেখানে অবাধ শিক্ষার কথা বলছে সেখানে আমাদের কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান উল্টো নিয়ম তৈরি করছে। ভর্তির সময় শিক্ষার্থী একটি বিষয় নির্বাচন করে কিছুদিন পর অন্য বিষয়ে পড়তে চাইলে তাকে সে সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না।

তিনি বলেন, একজন শিক্ষার্থী মেডিকেলে ভর্তি হয়ে কিছুদিন পর ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়ার সিদ্ধান্ত নিলে তাকে সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। কোনো কোনো শীর্ষ পর্যায়ের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় একবারের বেশি অংশগ্রহণের সুযোগ পাচ্ছে না শিক্ষার্থীরা। ভর্তি পরীক্ষায় মেধার প্রমাণ দিয়ে ভর্তির সুযোগ দেওয়া হলেও সেখানে এক ধরনের বাধা তৈরি করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, আমাদের উচ্চশিক্ষায় নিজস্ব কোনো মানদণ্ড ছিল না। সেটি করতে অ্যাক্রিডিটেশন কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বিশ্ব র্যাংকিংয়ে স্থান পেতে প্রাতিষ্ঠানিক ফ্রেমওয়ার্ক না থাকায় আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের কথা চিন্তা করা যায় না।

বিশেষ অতিথি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব আবু বকর ছিদ্দীক বলেন, আমাদের অনেক ব্যয় বেড়ে গেছে, আমাদের মিতব্যয়ী হতে হবে। শিক্ষাখাতে ৩৯ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ অব্যাহত থাকবে।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক দিল আফরোজা বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে কী পরিমাণে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া দরকার সে বিষয়ে একটি গাইডলাইন তৈরি করা হচ্ছে। এর সঙ্গে কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ বিধিমালা তৈরি হচ্ছে।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, শিক্ষক, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তারা।

নদী বন্দর/এসএফ

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com