1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
পদ্মার ভাঙন রোধে ফেলা হচ্ছে জিওব্যাগ - Nadibandar.com
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ০১:৫৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন আজ থেকে শুরু ইসরায়েলি হামলায় গাজায় লাশের মিছিলে আরও ৮২ ফিলিস্তিনি কবি আল মাহমুদের জন্মদিন আজ বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা, ৪ নদীবন্দরে সতর্কতা  পিতৃহীন সুরাইয়া এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ, তারেক রহমানের শুভেচ্ছা  ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন করে নতুন অধ্যাদেশ জারি রাষ্ট্রপতির ফের গ্যাস লিকেজের বিস্ফোরণে মা-বাবা ও তিন সন্তান দগ্ধ ফিরে দেখা—১১ জুলাই : ‘বাংলা ব্লকেডে’ পুলিশের বাধা, লাঠিচার্জ ও টিয়ার শেলে আহত শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশিদের ওপর হবে নিপাহ ভাইরাসের ভ্যাকসিনের ট্রায়াল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৪ আগস্ট, ২০২২
  • ১৪৮ বার পঠিত

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় পদ্মা নদীতে ভাঙন রোধে ফেলা হচ্ছে জিওব্যাগ। পানি উন্নয়ন বোর্ড ঠিকাদারদের মাধ্যমে উপজেলার দুর্লভপুর ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের কুপ পাড়ায় এসব জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। স্থানীয়দের দাবি, জিও ব্যাগ ফেলে কোনো অবস্থাতেই পদ্মার ভাঙন রোধ করা সম্ভব নয়। এজন্য প্রয়োজন স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের। 

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, পদ্মার তীব্র শ্রোতের কারণে মনোহরপুর এলাকার কুপ পাড়া মহল্লাটির অর্ধেক নদীতে বিলিন হয়েছে। ভাঙনের তীব্রতা এতোটাই বেশি যে নদীতে 
জিওব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধের চেষ্টা করছে কর্তৃপক্ষ। নদী তীরবর্তী বাসিন্দারা বর্তমানে তাদের বাড়িঘর নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে নেওয়ার কাজ করছেন। মজবুত বাঁধ নির্মাণ করা না হলে ওই গ্রামের নামো জগন্নাথপুরের পন্ডিত পাড়া , আয়ুব বিশ্বাসের পাড়া, বাদশা পাড়া, দোভাগী এলাকার ফসলি জমি, সরকারি-বেসরকারি স্থাপনা হুমকির মুখে পড়বে।

সিমুল নামের এক পদ্মা পাড়ের বাসিন্দা বলেন, ‘জিওব্যাগ দিয়ে নদী ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু ভরা নদীতে এসব ব্যাগ দিয়ে ভাঙন রোধ করা সম্ভব নয়। নদীর পাড়ের নিচের অংশে জিওব্যাগ দিয়েও থাকছেনা। নদীর তীব্র স্রোতে মাটি ভর্তি জিওব্যাগগুলো ভেসে যাচ্ছে।’

বদিউর রহমান নামের আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘ নদী ভাঙন এ এলাকায় প্রতি বছরই হয়। মানুষরা অসহায় হয়ে পড়ে। নদীতে যখন পানি থাকে না, তখন ভাঙন রোধে প্রস্তুতি নিয়ে কিছুটা হলেও ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। ভরা নদীতে বস্তা ফেলে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করার কোনো মানেই হয় না। নদীর যে স্রোত তাতে এসব বস্তা থাকবে না। প্রয়োজন স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের।’

মনোহরপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আনারুল ইসলাম বলেন, ‘এখন ভাঙন রোধ করার জন্য বস্তা ফেলছে ঠিকাদারা। শুষ্ক মৌসুমে নদী ভাঙন রোধে বাঁধ দিলে, নদীর পাড়ের বাসিন্দাদের অনেক উপকার হতো।’

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘মনোহরপুরে নদী ভাঙন রোধ করতে প্রায় ৬০ লাখ টাকা বরাদ্দ হয়েছে। ইতোমধ্যে কাজ শুরু হয়েছে।’

নদী বন্দর/এসএস

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com