1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
সিপিডি প্রতিবেদনের উদ্দেশ্য মানুষের দৃষ্টি ভিন্ন দিকে নেওয়া তথ্যমন্ত্রী - Nadibandar.com
মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৫৭ পূর্বাহ্ন
নদী বন্দর ঢাকা:
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ৩৭ বার পঠিত

নির্বাচনের আগে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) পর্যালোচনা প্রতিবেদন প্রকাশের উদ্দেশ্য মানুষের দৃষ্টিকে ভিন্ন দিকে নিবদ্ধ করা বলে মনে করছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

রোববার (২৪ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে ‘সংবাদপত্রে শেখ হাসিনার বক্তব্য’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এ কথা বলেন তিনি।

বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সিপিডি (সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ) বলছে, ২০০৮ থেকে ২০২৩- এই ১৫ বছরে দেশের ব্যাংক খাত থেকে ছোট-বড় ২৪টি অনিয়মের মাধ্যমে ৯২ হাজার ২৬১ কোটি টাকা লুটপাট করা হয়েছে।

এ সম্পর্কে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, সিপিডির প্রতিবেদন আমি পড়েছি। বিভিন্ন বড় গ্রুপগুলো যে ঋণ নিয়েছে, সেগুলো সন্নিবেশিত করে তারা বলতে চেষ্টা করেছে এসব অর্থ লোপাট হয়েছে। এখানে কিছু ব্যাড লোন আছে, আর কিছু অনিয়ম হয়নি সেটাও সঠিক না। কিছুটা অনিয়ম হয়েছে। কিন্তু সবগুলোকে একত্র করে নির্বাচনের আগ মুহূর্তে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে।

তিনি বলেন, এগুলো সবই জানা বিষয়। এগুলো সবাই জানে, পত্রপত্রিকায় বহু খবরাখবর প্রকাশিত হয়েছে। এখানে গবেষণার কিছু নেই। সেই প্রতিবেদনগুলো একত্র করে নির্বাচনের আগে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। সেই প্রতিবেদনেও অনেক ভুল আছে। যেমন, তারা বলেছে যে, আমাদের উন্নয়ন বাজেটের ৭৫ শতাংশ আসে বৈদেশিক সাহায্য থেকে। এটা পুরোপুরি ভুল ও বোগাস।

সিপিডির প্রতিবেদন ভুলেভরা মন্তব্য করে হাছান মাহমুদ বলেন, আজ পর্যন্ত আমাদের উন্নয়ন বাজেটের ৩৫ শতাংশ এসেছে বৈদেশিক সাহায্য থেকে। একটা গবেষণালব্ধ প্রতিবেদনে এমন ভুল কীভাবে থাকে? তাহলে এ প্রতিবেদনে আরও ভুল আছে। নির্বাচনের আগ মুহূর্তে এটি প্রকাশ করার উদ্দেশ্য মানুষের দৃষ্টিকে ভিন্ন দিকে নিবদ্ধ করা। আমরা সেই প্রশ্নও রেখেছি।

‘দেশের উন্নয়নের স্বার্থে ও সরকারের ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য সিপিডির মতো প্রতিষ্ঠান অবশ্যই দরকার আছে। গবেষণারও দরকার আছে। কিন্তু যখন গবেষণায় এত বড় ভুল থাকে, এটা কোনো ছোটো ভুল না, অসত্য থাকে, তাহলে তো সেই প্রতিবেদন নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়। যারা প্রতিবেদন প্রকাশ করে তাদের নিয়েও প্রশ্ন ওঠে’, বলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।

নির্বাচন কমিশন থেকে নির্বাচনবিরোধী সভা-সমাবেশ করা যাবে না বলে বলা হয়েছে। কিন্তু সরকারে পক্ষ থেকে এ নির্দেশনা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে না। এখানে কোনো দুর্বলতা প্রকাশিত হয়েছে কি না- জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, নির্বাচন কমিশন যখনই এ ধরনের কার্যক্রম বন্ধে প্রশাসনকে নির্দেশনা দেবে, অবশ্যই সেটা পালন করা হবে। আমি মনে করি, এটা সুষ্ঠু, অবাধ ও জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণের জন্য সহায়ক হবে।

নদী বন্দর/এসএম

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com