তৃতীয় ধাপে ৬২টি পৌরসভায় ৭০ দশমিক ৪২ শতাংশ ভোট পড়েছে। সবচেয়ে কম ভোট পড়েছে মৌলভীবাজার পৌরসভায়, ৪১ দশমিক ৮৭ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে নওগাঁর ধামইরহাটে, ৯২ দশমিক ১৪ শতাংশ।
এসব পৌরসভায় ভোটার ছিলেন ১৯ লাখ ৮ হাজার ৬১৫ জন। রোববার (৩১ জানুয়ারি) নির্বাচন কমিশনের যুগ্ম সচিব আসাদুজ্জামান এসব তথ্য জানান।
৩০ জানুয়ারি সকাল ৮টায় শুরু হয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত টানা ভোটগ্রহণ চলে। তৃতীয় ধাপে সবগুলো পৌরসভায় ভোটগ্রহণ হয় ব্যালট পেপারের মাধ্যমে।
তৃতীয় ধাপে ৩৭ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেন। কুমিল্লার লাকসাম, বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ এবং গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া– এই পৌরসভায় মেয়র পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেন। এছাড়া নয়জন সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে এবং ২৫ জন সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করেন।
যে ৬৩টি পৌরসভায় ভোট হয় সেগুলো হলো- দিনাজপুরের হাকিমপুর, নীলফামারীর জলঢাকা, কুড়িগ্রামের উলিপুর, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, বগুড়ার ধুনট, শিবগঞ্জ, গাবতলী, কাহালু ও নন্দীগ্রাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর, নওগাঁর সদর ও ধামইরহাট, রাজশাহীর মুন্ডুমালা ও কেশরহাট, নাটোরের সিংড়া, পাবনা সদর, চুয়াডাঙ্গার সদর ও দর্শনা, ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু ও কোটচাঁদপুর, যশোরের মনিরামপুর, নড়াইলের সদর ও কালিয়া, বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ, খুলনার পাইকগাছা, সাতক্ষীরার কলারোয়া, বরগুনার সদর ও পাথরঘাটা, ভোলার বোরহানউদ্দিন ও দৌলতখান, বরিশালের গৌরনদী ও মেহেন্দিগঞ্জ, ঝালকাঠির নলছিটি, পিরোজপুরের স্বরূপকাঠী, টাঙ্গাইলের সদর, মির্জাপুর, ভূঞাপুর, সখিপুর ও মধুপুর, জামালপুরের সরিষাবাড়ী, শেরপুরের নকলা ও নালিতাবাড়ী, ময়মনসিংহের ভালুকা, গৌরীপুর ও ঈশ্বরগঞ্জ, নেত্রকোনার দূর্গাপুর, কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী, মুন্সীগঞ্জের সদর, রাজবাড়ীর পাংশা, গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া, শরীয়তপুরের নড়িয়া, ভেদরগঞ্জ ও জাজিরা, সিলেটের গোলাপগঞ্জ ও জকিগঞ্জ, মৌলভীবাজারের সদর, কুমিল্লার বরুড়া ও চৌদ্দগ্রাম, চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ, ফেনীর সদর, নোয়াখালীর হাতিয়া ও চৌমুহনী এবং লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ।
নদী বন্দর / জিকে