1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মন্দ দিকগুলো নিয়ন্ত্রণে আইন হচ্ছে : মন্ত্রী - Nadibandar.com
সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সাধারণ নির্বাচনকে ‘সর্বশ্রেষ্ঠ ও ঐতিহাসিক’ করতে চায় সরকার দেশে এইচএমপি ভাইরাস শনাক্ত ক্লিনিক থেকেই দেশবাসীর কথা জানতে চাইলেন খালেদা জিয়া অন্তর্বর্তী সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে খর্ব করেনি: প্রেস সচিব চলচ্চিত্র শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে সহযোগিতা করবে সরকার: উপদেষ্টা নাহিদ এবার টিউলিপকে বরখাস্তের আহ্বান জানালেন যুক্তরাজ্যের বিরোধী নেতা বিজিবির শক্ত অবস্থানে ভারত বেড়া নির্মাণ বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছে ‘নিরাপদ খাদ্য ও নির্মল বাতাসের জন্য ছাদ বাগানের বিকল্প নেই’ নির্বাচন হলে সব সংকট কেটে যাবে: মির্জা ফখরুল অন্তর্বর্তীকালীন দা‌য়িত্ব পালনে ঢাকায় ট্র্যাসি জ্যাকবসন
নদী বন্দর ঢাকা:
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৪
  • ২৯ বার পঠিত

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে যে স্মার্ট বাংলাদেশ ও স্মার্ট জেনারেশন (প্রজন্ম) তৈরির ঘোষণা দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অত্যন্ত প্রয়োজন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ভালো-মন্দ উভয় দিক রয়েছে। এতে ভীত হওয়ার কিছু নেই। মন্দ দিকগুলো নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আইন, ২০২৪ এর খসড়া তৈরি নিয়ে অংশীজন সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আয়োজনে সরকারের বিভিন্ন  মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর ও সংস্থার প্রতিনিধিসহ অন্যান্য স্টেকহোল্ডাররা সভায় অংশ নেন।

আনিসুল হক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আইন প্রণয়নের একটি কর্মপদ্ধতি আছে। যখনই কোনো আইন প্রণয়ন করা হয়, তখন এই পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় এবং অংশীজনদের সঙ্গে কথা বলে তাদের মতামত নেওয়া হয়। তাদের মতামত নিয়ে আইন করা হয়।

মন্ত্রী বলেন, এর আগে কোন আইনের একটি ড্রাফট (খসড়া) তৈরি করে অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করা হতো। এখন অংশীজনদের মতামত নিয়ে আমরা ড্রাফট তৈরি করতে চাই। সে কারণেই এআই আইনের অংশীজনদের নিয়ে আজকের এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়েছে। আজ তাদের মতামত শোনা হলো। এরপর আবারও তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে এবং চলতি বছরের সেপ্টেম্বর নাগাদ আইনটির চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করা হবে।

আনিসুল হক বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তাতে এ বিষয়ে আইন না করে উপায় নেই। তবে প্রথম পর্যায়ে এ আইনে যথেষ্ট ফ্লেক্সিবিলিটি (নমনীয়তা) থাকতে হবে। শুধু বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করা দরকার হবে, সেখানে একটু শক্ত হতে হবে।

তিনি যুক্তি দেখিয়ে বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আইন ও পলিসির মধ্যে একটি সমন্বয় থাকতে হবে। কারণ পলিসির বাইরে আইন করে লাভ নেই। আবার আইনের বাইরে পলিসি করা অর্থহীন।

সভায় সভাপতির বক্তৃতায় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ঝুঁকি মোকাবিলা এবং সম্ভাবনা কাজে লাগানোর জন্যই এআই অত্যন্ত প্রয়োজন।

এআইয়ের ঝুঁকি কতটুকু তার উদাহরণ দিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, যশোরে শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কটি ২০১৭ সালের ১২ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেছিলেন। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ব্যবহার করে ফেক ফটো প্রচার করা হয়েছে। এভাবে ভয়েস ও ছবি ব্যবহার করে অনেক অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে সাইবার জগতে।

নদী বন্দর/এসএকে

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com