1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
জুলাই বিপ্লবের প্রথম মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার প্রক্রিয়া শুরু - Nadibandar.com
মঙ্গলবার, ০৫ অগাস্ট ২০২৫, ০২:৫৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
জুলাই ঘোষণাপত্র: মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে অংশ নেবে বিএনপি শেখ হাসিনাকে ফেরতের বিষয়ে ভারত সাড়া দিচ্ছে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জনগণই বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস: তারেক রহমান আন্দোলনে নিহত ১১৪ জনের মরদেহ উত্তোলনের নির্দেশ ৫০ লাখ ব্যালট বাক্সের লক কিনবে ইসি স্বৈরাচারের ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার গণঅভ্যুত্থান দিবসের কর্মসূচি: মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলবেন ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলে ভর্তির ক্ষেত্রেও দেখাতে হবে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র সংগঠনের ৭৮ শহীদ পরিবারকে আজ সম্মাননা দেবে যুবদল টানা বর্ষণ ও বন্যায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের শিকার পাকিস্তান, নিহত ২৯৯
নদীবন্দর, ঢাকা
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫
  • ২১ বার পঠিত

ঢাকার চানখারপুলে চব্বিশের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় ৬ জনকে হত্যার ঘটনায় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমান হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে জুলাই বিপ্লবের প্রথম মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলো।

গত ২০ এপ্রিল এই মামলায় ৮ জনকে অভিযুক্ত করে একটি পূর্ণাঙ্গ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। সেই প্রতিবেদন আজ রোববার (২৫ মে) ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিকভাবে দাখিল করার মধ্য দিয়ে এ বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়।

অভিযুক্ত অন্য ৭ জন হলেন— সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, রমনা অঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত উপ-কমিশনার শাহ আলম ও মো. আখতারুল ইসলাম, রমনা অঞ্চলের সাবেক সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ ইমরুল, শাহবাগ থানার সাবেক পরিদর্শক মো. আরশাদ হোসেন, কনস্টেবল মো. সুজন হোসেন, ইমাজ হোসেন ও মো. নাসিরুল ইসলাম। তাদের মধ্যে শেষের চারজন বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন, বাকিরা পলাতক রয়েছেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, গত বছরের ৫ আগস্ট চানখাঁরপুল এলাকায় শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে পুলিশ প্রাণঘাতী আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে গুলি চালায়। এতে বহু হতাহতের ঘটনা ঘটে। রাষ্ট্রীয় বাহিনীর সদস্যরা এই অভিযানে সরাসরি অংশ নেন।

তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, আন্দোলন দমন করতে ব্যবহার করা হয় আগ্নেয়াস্ত্র, এপিসি কার, হেলিকপ্টার, ড্রোন ও বিপুল পরিমাণ বুলেট। পুলিশের এই অভিযানে নিহত হন শাহরিয়ার খান আনাস, শেখ মাহদী হাসান জুনায়েদ, মো. ইয়াকুব, মো. রাকিব হাওলাদার, মো. ইসমামুল হক ও মানিক মিয়া শাহরিক।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, পলাতক আসামি হাবিবুর রহমানসহ অন্য অভিযুক্তরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন এবং অধীনস্তদের গুলি চালানোর নির্দেশ দেন। তাদের সহযোগিতা ও নির্দেশেই এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়।

নদীবন্দর/জেএস

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com