1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
আবারও ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে রিজার্ভ - Nadibandar.com
বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ০২:৩১ পূর্বাহ্ন
নদীবন্দর, ঢাকা
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫
  • ২ বার পঠিত

রেমিট্যান্সের রেকর্ড প্রবাহে বেড়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। এছাড়াও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের অর্থ ছাড়ের পড় বড় লাফ রিজার্ভে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশের মোট গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে, যা আগের সময়ের তুলনায় বেশ কিছু বৃদ্ধি পেয়েছে। আর বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী রিজার্ভ প্রায় ২২ দশমিক ২৪ বিলিয়ন ডলার।

মঙ্গলবার (২৪ জুন) বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে, সোমবার (২৩ জুন) পর্যন্ত দেশের মোট (গ্রস) রিজার্ভ ছিল। ২৬ দশমিক ৮২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্দেশিত হিসাব পদ্ধতি বিপিএম৬ অনুযায়ী, এ সময়ে রিজার্ভের পরিমাণ ২১ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলার।

গত ১৫ জুন পর্যন্ত দেশের মোট (গ্রস) রিজার্ভ ছিল প্রায় ২ হাজার ৬১৫ কোটি ডলার বা ২৬ দশমিক ১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। আর আইএমএফের নির্দেশিত হিসাব পদ্ধতি বিপিএম৬ অনুযায়ী, এ সময়ে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৮৬ কোটি ৩৮ লাখ ডলার বা ২০ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলার।

গত ২৭ মে পর্যন্ত দেশের মোট (গ্রস) রিজার্ভ ছিল প্রায় ২ হাজার ৫৮০ কোটি ডলার বা ২৫ দশমিক ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। আইএমএফের নির্দেশিত হিসাব পদ্ধতি বিপিএম৬ অনুযায়ী, এ সময়ে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৫৬ কোটি ২২ লাখ ডলার বা ২০ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী— ১০ বছর আগে ২০১৩ সালের জুন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল মাত্র ১৫ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলার। পাঁচ বছর আগে ছিল ৩৩ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। সেখান থেকে বেড়ে ২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৯ বিলিয়ন ডলারের ঘরে পৌঁছায়। ওই বছর ৮ অক্টোবর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪০ বিলিয়ন ডলারের নতুন মাইলফলক অতিক্রম করে। এরপর তা বেড়ে কোভিড-১৯ পরিস্থিতির মধ্যেও বাংলাদেশের রিজার্ভ রেকর্ড গড়ে ২০২১ সালের ২৪ আগস্ট। ওইদিন রিজার্ভ ৪৮ দশমিক ০৪ বিলিয়ন ডলার বা ৪ হাজার ৮০৪ কোটি ডলারে উঠে যায়। এরপর ডলার সংকটে গত বছর থেকে রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকে।

সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশ এখন শেষ প্রান্তে রয়েছে। একটি দেশের অর্থনীতির অন্যতম সূচক হলো বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ।

নদীবন্দর/জেএস

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com