1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
বিমান বিধ্বস্ত: আগুন থেকে বেঁচে ফেরা এক শিক্ষকের ভয়াবহ বর্ণনা - Nadibandar.com
মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ০২:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
‘আমি আসছি, দেখা হবে ইনশাআল্লাহ’— প্রশিক্ষককে বলেছিলেন নিহত পাইলট তৌকির মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় শোক, তবে চলবে এইচএসসি পরীক্ষা উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত বেড়ে ২০ রক্তের প্রয়োজন নেই, ভিড় না বাড়ানোর অনুরোধ বার্ন ইনস্টিটিউটের বিমান বিধ্বস্ত: শিক্ষার্থীদের বাঁচিয়ে শিক্ষিকা লড়ছেন মৃত্যুর সঙ্গে বিমান দুর্ঘটনা: এক বছর আগে বিয়ে করেছিলেন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির উত্তরায় বিমান বিধ্বস্ত: রাষ্ট্রপতির গভীর শোক প্রকাশ সাগরিকার এক হালিতে বিধ্বস্ত নেপাল, সাফে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ হতাহতদের ছবি বা ভিডিও প্রকাশ না করার আহ্বান আইন উপদেষ্টার বিমান বিধ্বস্ত: আগুন থেকে বেঁচে ফেরা এক শিক্ষকের ভয়াবহ বর্ণনা
নদীবন্দর, ঢাকা
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫
  • ২ বার পঠিত

রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২০ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর ভয়াবহ আগুন থেকে বেঁচে ফেরা এক শিক্ষক বলেছেন, ঘটনাটি এতটাই আকস্মিক ছিল যে কারোরই কোনো প্রতিক্রিয়া দেখানোর সুযোগ ছিল না।

বিমানটি যে ভবনের ওপর আছড়ে পড়ে, সেই ভবনে থাকা শিক্ষার্থীরা ছুটির ঘণ্টা পড়ার পর ক্লাস থেকে বের হওয়ার জন্য লাইনে দাঁড়িয়েছিল।

ওই শিক্ষক বলেন, এটা ঠিক স্কুল ছুটির সময় ছিল। শিক্ষার্থীরা গেটে অপেক্ষা করছিল। কী ঘটছে তা বোঝার আগেই চারপাশে আগুন ছড়িয়ে পড়ল। মুহূর্তেই দৃষ্টিসীমা কমে আসলো। আমি শুধু আগুন দেখতে পাচ্ছিলাম—তারপর ধোঁয়া।

নিজের আঘাতের বর্ণনা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, আমার হাত পুড়ে গিয়েছে। শ্বাস নিতেও কষ্ট হচ্ছিল। আমার মুখ ও কান ঝলসে গেছে।

এ অবস্থায় দ্রুত ওয়াশরুমে গিয়ে একটি ভেজা কাপড় নিয়ে এসে নিজের নাক ঢাকেন জানিয়ে ওই শিক্ষক বলেন, কাছে থাকা বাচ্চাদেরও আমি একই কাজ করতে বললাম। তাদের অনেকের শার্টে ততক্ষণে আগুন ধরে গিয়েছিল। আমি তাদের নিচু হয়ে থাকতে এবং মুখ ঢাকতে বললাম।

ওই শিক্ষকের সঙ্গে তিনজন শিক্ষার্থী সেখান থেকে বের হয়ে আসতে সক্ষম হয়। তাদের ভেতর গুরুতর দগ্ধ একজনকে সিএমএইচ-এর বার্ন ইউনিটে রেফার করা হয়।

তিনি বলেন, ওই শিক্ষার্থীর শরীরের কিছু অংশে চামড়া উঠে গিয়েছিল। আমি আমার পরা কাপড় দিয়ে তাকে মুড়িয়ে হাসপাতালে নিয়ে গেলাম। আমি নিজেও যন্ত্রণায় কাতর ছিলাম। কিন্তু আমি নিজেকে স্থির রেখে অন্যদের শান্ত রাখার চেষ্টা করলাম।

নদীবন্দর/জেএস

 

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com