মেঘনা নদীর অস্বাভাবিক জোয়ারে লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে ভাঙছে গ্রামীণ রাস্তাঘাট। এতে সড়কগুলো চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। বিপাকে পড়তে হচ্ছে যানবাহন চালক ও পথচারীদের। সোমবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার চরমার্টিন ইউনিয়নের কয়েকটি
পাবনার সদর উপজেলার চরতারাপুর ইউনিয়নের আড়িয়াল গোয়ালবাড়ি গ্রামটি পদ্মার ভাঙনে বিলীন হওয়ার পথে। এলাকার শত শত বিঘা ফসলি জমিও নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে। পদ্মা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে এ
কয়েকদিন ধরে টানা বাড়ছে পদ্মা ও যমুনা নদীর পানি। এতে তলিয়ে গেছে মাদারীপুরের নিম্নাঞ্চল। পানিবন্দি অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন ৩০টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ। দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির অভাব। তলিয়ে গেছে
পদ্মাবিধৌত রাজবাড়ী জেলার ৮৫ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে রয়েছে প্রমত্তা পদ্মা। প্রতি বছর পদ্মার ভাঙনে বিলীন হয় বসতবাড়ি, ফসলি জমিসহ নানা স্থাপনা। মূলত বর্ষার শুরু ও শেষে ভাঙনের তীব্রতা দেখা যায়।
মঙ্গলবার (৭ সেপ্টেম্বর) শরীয়তপুরের সুরেশ্বর পয়েন্টে পদ্মা নদীর পানি বিপৎসীমার ৮০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের গেজ রিডার (পানি পরিমাপক) শিল্পী মোবাইল ফোনে এ তথ্য জানান। এতে
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি কমে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে ভাটির দিকে এখনো পানি বিপৎসীমার ওপরে। এদিকে যমুনার পানি সব পয়েন্টেই দ্রুতগতিতে কমে যেতে শুরু করেছে। সেই সঙ্গে কমছে