গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নের তিন দিকেই মধুমতী নদী। প্রায় ৩০ বছর ধরে নদীভাঙনে এ ইউনিয়নের অনেক গ্রামের অর্ধেক অংশ চলে গেছে নদীগর্ভে। পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষ জিও ব্যাগ ফেলে
পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় খালের ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে স্থানীয় প্রশাসন। সোমবার (১৬ আগস্ট) দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কলাপাড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জগৎবন্ধু মন্ডল এ উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব
গত বছর পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) মধুমতি নদীর কয়েকটি পয়েন্টে জিও ব্যাগ ফেলার প্রকল্প গ্রহণ করলেও চলতি বর্ষা মৌসুমের আগে কাজ শেষ না করায় ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। এতে নড়াইলের লোহাগড়া
পদ্মা নদীতে তীব্র স্রোতের কারণে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার পর যাত্রীবাহী নৌযান (লঞ্চ ও স্পিডবোট) চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার পর কোনো নৌযান শিমুলিয়া, বাংলাবাজার, মাঝিকান্দি ঘাট ত্যাগ করতে
বর্ষাকালে স্থানীয় কৃষিজমি থাকে পানির নিচে। তখন এ সব জমিতে থাকে না কোনো ফসল। তবে বিলে ঝিলে বসে শাপলা ফুলের মেলা। জাতীয় এ ফুল দেখতে যেমন মনোহর, তেমনি এর লতানো
গঙ্গাচড়ায় তিস্তার ভাঙনে নিঃস্ব অনেকে। উপজেলার বিনবিনা এলাকার সুজা মিয়ার জমাজমি, ঘরবাড়ি তিস্তায় বিলীন হয়েছে। বর্তমানে তিনি পরিবার নিয়ে বিনবিনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে থাকেন। একই এলাকার সাইয়াদুল, নুর ইসলাম