বরগুনার নদীগুলোতে জোয়ারের পানির চাপ আরও বেড়েছে। বর্তমানে পায়রা, বিষখালী ও খাকদোন নদীর পানি বিপৎসীমার ৩ দশমিক ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানির চাপে নদীপাড়ের নিচু এলাকার ৮ থেকে
ঝালকাঠির বিষখালী ও সুগন্ধাসহ জেলার সব কয়টি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) সকাল থেকে জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ২-৩ ফুট বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলার চার উপজেলার কমপক্ষে ২৫
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর বেশ উত্তাল রয়েছে। এদিকে পূর্নিমার জোয়ের প্রভাবে নদ-নদীর পানির উচ্চতা ২ থেকে ৩ ফুট বৃদ্ধি পেয়েছে। অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে নিন্মাঞ্চল। এদিকে
পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত ৫নং সাঁড়া ঘাট। ব্রিটিশ আমলে দেশের অন্যতম সাঁড়া নৌবন্দর হিসেবে এটি পরিচিত ছিল। সময়ের বিবর্তনে এখানে নৌবন্দরের কোনো স্মৃতি চিহ্নও নেই। হার্ডিঞ্জ ব্রিজ
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপ ও জোয়ারের কারণে ঝালকাঠির সুগন্ধা, বিষখালী, গাবখান, ধানসিঁড়িসহ জেলার সব নদ-নদীর পানি বেড়েছে। এতে নিম্নাঞ্চলের ২০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বুধবার (১০ আগস্ট) সকাল থেকে সুগন্ধা-বিষখালী নদীর
তিস্তা নদীর পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে ভাঙন। এতে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন চরাঞ্চলের বাসিন্দারা। ভাঙন আতঙ্কে অসংখ্য পরিবার বাঁধের রাস্তায় আশ্রয় নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিস্তার