উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সিরাজগঞ্জের যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। পানি বৃদ্ধিতে যমুনার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ ফুলজোড়, ইছামতি, করতোয়া নদীসহ প্রায় সব নদ-নদীর পানিও
কুড়িগ্রামে চিলমারী ও হাতিয়া পয়েন্টে বহ্মপুত্র নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে জেলার ৫ উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষ এখনো পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছেন। এসব এলাকায় বিশুদ্ধ খাবার পানি ও শুকনো
টানা ভারি বর্ষণ ও উজানের ঢলে গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র ও ঘাঘট নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এরমধ্যে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ৬২ সেন্টিমিটার ও ঘাঘট নদীর পানি ১১ সেন্টিমিটার
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বুড়দেও গ্রামের দুই ভাই শওকত আলী ও আমির আলী। দুইজনেরই পেশা কৃষি। কৃষির আয় দিয়েই চলে যেত দুই ভাইয়ের ১২ সদস্যের সংসার। চলতি বছর তিন দফা বন্যায়
ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আশা পাহাড়ি ঢলে মৌলভীবাজারে অবস্থিত মনু, ধলাই ও কুশিয়ারা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ফের বন্যার শংঙ্কা দেখা দিয়েছে জেলা জুড়ে। বিশেষ করে মনু নদীর
কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র ও ধরলার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে অন্তত ১৫ হাজার পরিবার। এসব এলাকার সড়ক তলিয়ে থাকায় ভেঙে পড়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা।