ভারী বৃষ্টিতে দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্ব এবং পূর্ব-মধ্যাঞ্চলের ১১ জেলায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
ভারতের মেঘালয় ও আসাম রাজ্যে টানা ভারী বৃষ্টিপাত এবং শেরপুর জেলায় গত চার দিন ধরে থেমে থেমে হওয়া প্রবল বর্ষণের কারণে জেলার নদ-নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরই মধ্যে চেল্লাখালী
ভারতের মেঘালয় ও আসামে ভারী বর্ষণের ফলে শেরপুরে নদ-নদীর পানি দ্রুত বাড়ছে। এ ছাড়া গত তিন দিন জেলার বিভিন্ন স্থানে থেমে থেমে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে কয়েকটি নদীর পানি বিপদসীমা ছুঁই
ফারাক্কা বাঁধের প্রভাবে প্রতি বছরই কমে যাচ্ছে দেশের অন্যতম নদী পদ্মার পানি সমতলের উচ্চতা। যার বিরূপ প্রভাব পড়ছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের অন্য নদীগুলোর ওপর। ফলে বর্ষা মৌসুমে যেমন বাড়ছে ভাঙনের প্রবণতা, তেমনি
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জের দশানী নদীতে দুই গ্রামের দেওয়া দুটি বাঁধ অবশেষে ভেঙে ফেলা হয়েছে। শুক্রবার (২ মে) স্থানীয় গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে দেওয়ানগঞ্জের খরপাপাড়া ও পাশের বকশীগঞ্জের আইরমারী গ্রামে দশানী নদীতে নির্মিত বাঁধ
শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকার রক্ষা বাঁধের প্রায় ২ কিলোমিটার অংশ ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে। নদীর গভীরতা বেড়ে যাওয়ায় এবং তলদেশের মাটি সরে যাওয়ায় বাঁধটি এখন হুমকির মুখে পড়েছে।