গত মাসের শেষ সপ্তাহের টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট পাঁচদিনের বন্যায় কক্সবাজার জেলায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। পানি নেমে যাওয়ায় দৃশ্যমান হয়েছে এসব ক্ষতচিহ্ন। জেলা প্রশাসনের হিসাব মতে, কক্সবাজারের ৯
দেশে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ হঠাৎ বৃদ্ধি পাওয়ায় পানি সম্পদ মন্ত্রনালয় তাদের কর্মকর্তা-কর্মচারি ও পরিবারের সদস্যর্দে জন্য ১৩ শয্যা বিশিষ্ট একটি মেডিক্যাল সেন্টার স্থাপন করেছে। এখানে করোনায় আক্রান্ত রোগিদের চিকিৎসা করা
মেঘনার বুকে শত বছর আগে জেগে ওঠা সবুজ শ্যামল গ্রাম ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার চর সোনারামপুর। এখানে বসবাস করে দুই সহস্রাধিক লোক। তাদের অধিকাংশের পেশা নদী থেকে মাছ ধরা। গত দুই-তিন
তিস্তার নদীর পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে দেখা দিয়েছে ভাঙন। এই ভাঙনে দিশেহারা হয়ে পড়েছে লালমনিরহাটের তিস্তাপাড়ের কয়েক হাজার পরিবার। তবে ডাম্পিংয়ের জন্য জিও ব্যাগে বালু ভরাট করতে নদীর ভাঙন কবলিত
নেত্রকোনার সোমেশ্বরী নদীর পানি এখন বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে কংস নদের জারিয়া পয়েন্টে পানি বেড়েছে। কংস নদের পানি বিপৎসীমার অন্তত ১০ সেন্টেমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বৃহস্পতিবার দুপুর
সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধের ধস নিয়ন্ত্রণে করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। ধস ঠেকাতে যমুনায় ফেলা হচ্ছে বালি ভর্তি জিও ব্যাগ। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে বাঁধের তলদেশ সার্ভে করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া