ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়ির নিম্নাঞ্চল এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে খাগড়াছড়ি সদর, দীঘিনালা, মানিকছড়িসহ বেশ কিছু উপজেলায় অতি বর্ষণের কারণে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। এছাড়া মেরুং ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের বিভিন্ন গ্রাম পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে।
গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে কাপ্তাই হ্রদের পানির পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। ফলে পানির ওপর নির্ভরশীল দেশের একমাত্র পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন কিছুটা বেড়েছে। রবিবার
বান্দরবানে তিন দিন ধরে ভারি বৃষ্টি হচ্ছে। আরও কয়েকদিন বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। ফলে জেলায় পাহাড় ধসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। শনিবার (১৮ জুন) সকাল থেকে পাহাড়ের পাদদেশে
চট্টগ্রামের আকবর শাহ এলাকায় পাহাড়ধসে হতাহতের ঘটনার পর এবার দুর্ঘটনাকবলিত এলাকার ১২০টি ঝুঁকিপূর্ণ বসতি উচ্ছেদ করার ঘোষণা দিয়েছে জেলা প্রশাসন। শনিবার (১৮ জুন) দুপুরে আকবর শাহ থানার ফয়েজ লেক ১নং
চট্টগ্রামের আকবরশাহ এলাকায় পাহাড় ধসে হতাহতদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে জেলা প্রশাসন। শনিবার (১৮ জুন) দুপুরে নিহত প্রত্যেক পরিবারকে ২৫ হাজার টাকা ও আহতদের ১৫ হাজার করে দেওয়া হয়েছে বলে
চট্টগ্রামে পৃথক পৃথক এলাকায় পাহাড়ধসে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন আরও দুজন। শুক্রবার (১৭ জুন) রাতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন শাহিনুর আকতার (৩০) ও মাহিনুর