সুনামগঞ্জের সদর উপজেলা ও বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার কৃষকরা শীতকালীন সবজি চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। বাজারের চাহিদা বিবেচনায় রেখে একটু বেশি লাভের আশায় সবজিতে স্বপ্ন বুনছেন দুই উপজেলার কৃষকরা। এরই মধ্যে
মেহেরপুরের গাংনীর প্রতিটি বসতবাড়ির আঙ্গিনাসহ প্রতি ইঞ্চি কৃষি জমি সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতকরণ, সেই সঙ্গে সারাবছর সবজি ও ফলের চাহিদা মেটাতে শুরু হয়েছে ‘পারিবারিক পুষ্টি বাগান’ স্থাপনের কার্যক্রম। সুফল পাওয়ায় দিনদিন
বাড়ির পাশে শখের বশে স্থানীয় জাতের ওলকচু চাষ করেছেন অনেকে। কিন্তু গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় এই প্রথম পুষ্টিগুণ সম্পন্ন ও লাভজনক উন্নত মাদ্রাজি জাতের ওলকচু চাষাবাদ হয়েছে। উচ্চ ফলনশীল এ সবজি বাণিজ্যিকভাবে
উচ্চফলনশীল বিনা ধান-২২ আবাদে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছেন পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার চাষি মুরাদ মালিথা। চলতি আমন মৌসুমে বাণিজ্যিকভাবে এই নতুন সরু জাতের ধানের চাষ করেছেন তিনি। এ যুবকের সাফল্য দেখে গ্রামের
উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁওয়ের বিভিন্ন গ্রামে এক সময় খেজুর গাছে ভরপুর ছিল। শীত আসলেই ব্যস্ত হয়ে পড়তেন গাছিরা। বিকেল হলেই গাছে হাঁড়ি বসাতেন আবার সকাল হলে রস সংগ্রহ করে বাড়ি নিয়ে
চলতি বছরের শুরুটা অনাবৃষ্টি, করোনার ধাক্কা ও খড়ার কবলে থাকায় চা উৎপাদন থমকে গিয়েছিল। তবে মৌসুমের শেষ দিকে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ২৪ মিলিয়ন কেজি বেশি চা উৎপাদন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।