ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও অন্তত ৬৭ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। একই সময়ে আহত হয়েছেন প্রায় ২০০ জন। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) বার্তাসংস্থা আনাদোলুর এক প্রতিবেদনে এই
সাম্প্রতিক সময়ে সূর্যের অভ্যন্তরীণ তাপীয় বিক্রিয়া এতটাই সক্রিয় হয়ে উঠেছে যে, তা বিজ্ঞানীদের মধ্যে গভীর উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। সূর্যের বিশাল বিস্ফোরণসমূহকে বলা হয় ‘এক্স-শ্রেণির সৌরশিখা’ (X-Class Solar Flare), যা সবচেয়ে
মুসলমানদের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহার তারিখ ঘোষণা করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মুসলিম রাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়া। মঙ্গলবার (২৭ মে) দেশটির আকাশে পবিত্র জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে। সে হিসেবে আগামী
ইসরায়েলের বোমার ভয়ে গাজার স্কুল চত্বরে আশ্রয় নিয়েছিল শত শত বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি। যাদের মধ্যে বেশিরভাগই ছিল নারী, শিশু ও বৃদ্ধ। শেষ পর্যন্ত সেই স্কুলই হয়ে উঠল তাদের ‘জীবন্ত কবর’। সেখানেই
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় বাস্তুচ্যুতদের জন্য ব্যবহৃত একটি স্কুলে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি সেনারা। সোমবার (২৬ মে) ভোরে গাজা শহরের ফাহমি আল-জারজাউই স্কুলে এই হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ও
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় অনাহারে চার বছর বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। তার নাম মোহাম্মদ ইয়াসিন। গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে গাজায় ইসরায়েলের অবরোধ শুরুর পর থেকে