সিলেটের বিভিন্ন উপজেলায় সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। সীমান্তবর্তী কানাইঘাটে সুরমা নদীর পানি সামান্য হ্রাস পেলেও সিলেট পয়েন্টে অল্প বেড়েছে। জকিগঞ্জে নতুন করে কুশিয়ারা নদীর বড়চালিয়া, সুপ্রাকান্তি ও রারাই গ্রামে
বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। কিছু উঁচু জমির ফসলও ডুবেছে। রবিবার বৃষ্টি মাখা রোদ ছিল। সুনামগঞ্জের তিনটি ও সিলেটের পাঁচ উপজেলা প্লাবিত হয়েছে।
দেশের বিভিন্ন স্থানে গত কয়েক দিনে ঝড়-বৃষ্টিতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বগুড়ার শেরপুরে অন্তত এক হাজার ৬৫০ হেক্টর জমির ধানের ক্ষতি হয়েছে। নওগাঁর বদলগাছীতে কেটে রাখা ধান ভিজে পচে যাচ্ছে।
দেশের সব নদ-নদীর পানি বাড়ছে। তবে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের (সিলেট অঞ্চল) নদীগুলোর পানি দ্রুত বাড়ছে। এরইমধ্যে সুরমা নদীর পানি সিলেটের কানাইঘাট স্টেশনে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। এতে উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। শনিবার
দেশের মধ্যে এবং উজানে ভারতীয় এলাকায় ভারী বৃষ্টির কারণে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের (সিলেট অঞ্চল) প্রধান নদ-নদীগুলোর পানি দ্রুত বাড়তে পারে। এমনকি শুক্রবারের মধ্যে সিলেট অঞ্চলের সুরমা ও সারিগোয়াইন নদীর পানি বিপৎসীমা পার
প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘অশনি’ শক্তি হারিয়ে সাধারণ ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের উপকূলে আঘাত হেনেছে। সেখানকার উপকূলীয় এলাকায় রেড এলার্ট জারি করেছে ভারতের আবহাওয়া দফতর। অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে অধিকাংশ ফ্লাইট বাতিল