যমুনার পানি বৃদ্ধিতে সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরের ব্রাক্ষ্মনগ্রামের ১৮টি ঘরবাড়ি নদীগর্ভে তলিয়ে যায়। ভাঙ্গনের বিস্তৃতি ঠেকাতে বালিভর্তি জিও ব্যাগ ফেলছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। স্থানীয়দের অভিযোগ, ওই এলাকায় চলমান বাঁধ নির্মাণ প্রকল্পের ধীরগতি
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি আজও অব্যাহত রয়েছে। আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্রের জারি করা বন্যা সতর্কবার্তা অনুযায়ী সংস্কার করা হচ্ছে নদীতীর সংরক্ষণ বাঁধগুলো। গত ২৪ ঘণ্টায় শহর রক্ষা-বাঁধ পয়েন্টে যমুনার পানি
টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত ঝিনাই ও বংশাই নদীতে ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়েছে। বেপরোয়া ভাঙনে নদীগর্ভে বিলীন হচ্ছে বসতবাড়ী ও ফসলি জমি। নদীর ভাঙনে ঘরবাড়ি হারিয়ে বিপুল সংখ্যক মানুষ
কালিতলা গ্রোয়েন, হাসনাপাড়া ও বলাইল স্পারের রেড জোনের ভেতরে এবং দিঘলকান্দি হার্ডপয়েন্টের কাছ থেকে যমুনা নদী থেকে মাটি ব্যবস্থাপনা নীতিমালা লঙ্ঘন করে অবাধে শত শত ট্রাক বালু উত্তোলন করে নিয়ে
চাটমোহরে অকালবন্যায় তলিয়ে যাওয়া বোরো ধান নিয়ে মহাবিপাকে পড়েছে কৃষকেরা। ধান কেটে ডাঙ্গায় তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছে তারা। এমনিতে শ্রমিকও পাওয়া যাচ্ছে না। পানিতে তলিয়ে যাওয়া বোরো ধান কেটে
যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে জেলার সদর উপজেলার কাকুয়া ইউনিয়নের একটি গ্রামে ভাঙন শুরু হয়েছে। এক সপ্তাহে এ গ্রামের ৫ শতাধিক বাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এর মধ্যে