বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে জামালপুরের ৬ উপজেলার অন্তত ৩০ গ্রাম। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে জেলার ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশিগঞ্জ, মাদারগঞ্জ, মেলান্দহ ও সরিষাবাড়ী উপজেলার অর্ধ লক্ষাধিক মানুষ। বন্যার পানি প্রবেশ করে জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
গত কয়েকদিনের বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। তলিয়ে
দিনাজপুর জেলার ছোট বড় ১৯টি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। জেলার প্রধান তিনটি নদী আত্রাই, পুনর্ভবা ও ছোট যমুনার পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। দিন-রাতের যেকোন সময় বৃষ্টি হলেই এই নদী
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। এছাড়া যমুনা তীরবর্তী চৌহালি ও শাহজাদপুর উপজেলার কিছু কিছু এলাকায় ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যমুনা-ব্রহ্মপুত্র, দশআনী ও জিঞ্জিরাম নদীতে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভাঙন। দেওয়ানগঞ্জ-রাজিবপুর, রৌমারী, কুড়িগ্রাম সড়কের সানন্দবাড়ী সেতুসংলগ্ন এলাকায় জিঞ্জিরাম নদীর ভাঙনে প্রায় ৫০০
যমুনার পানি বৃদ্ধিতে সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরের ব্রাক্ষ্মনগ্রামের ১৮টি ঘরবাড়ি নদীগর্ভে তলিয়ে যায়। ভাঙ্গনের বিস্তৃতি ঠেকাতে বালিভর্তি জিও ব্যাগ ফেলছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। স্থানীয়দের অভিযোগ, ওই এলাকায় চলমান বাঁধ নির্মাণ প্রকল্পের ধীরগতি