‘রোজার মাসে ভর্তা-ছানা খেয়ে রোজা রেখেছিলাম। ট্যাহা-পয়সা নাই বলে তখন ঈদের দিনও গরুর মাংস জোটে নাই। ভাবছিলাম এবার ঈদে পেটভরে মাংস খামু। কিন্তু এ ঈদেও পাতে উঠবে না গরুর মাংস।
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি বৃষ্টি ও উজানের পাহাড়ি ঢলে আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। জেলার অভ্যন্তরীণ নদ-নদীগুলোর পানিও সে সঙ্গে বাড়তে শুরু করেছে। ফলে বন্যার আশঙ্কায় দিন পার করছেন নদী তীরবর্তী চরাঞ্চলের
বর্ষা মৌসুমের আগেই সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে পানি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চৌহালী, এনায়েতপুর ও শাহজাদপুর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। প্রায় ২ সপ্তাহ ধরে এনায়েতপুরের ব্রাহ্মণগ্রাম ও আড়কান্দি গ্রামের প্রায়
গাইবান্ধায় যমুনা নদীর পশ্চিম তীর সংরক্ষণ প্রকল্পের কাজ ধীর গতিতে চলায় আতঙ্কে রয়েছেন নদী পাড়ের মানুষজন। প্রকল্প এলাকার ১০ কিলোমিটারের অধিকাংশ পয়েন্টে জিও ব্যাগ ও সিসি ব্লকের কাজ বন্ধ রয়েছে।
পৌষের শুরুতেই শীত ও ঘনকুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন স্থান। গত কয়েকদিন থেকে এ অঞ্চলে কুয়াশা ও শীতের প্রভাব বেড়েছে এবং বেলা ১১টা পযর্ন্ত সূর্যের দেখা মেলছে না। এতে
বগুড়ার ধুনট উপজেলার ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়নে অসময়ে যমুনা নদীর ডান তীর সংরক্ষণ বাঁধে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। শুক্রবার (২৫ নভেম্বর) সকালের দিকে বরইতলী-ভান্ডারবাড়ি এলাকায় যমুনা নদীর তীর রক্ষা বাঁধের প্রায় ৩০