দুইমাস আগে তিন দফা বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় সুনামগঞ্জে। এতে তলিয়ে যায় রাস্তাঘাট ও ঘরবাড়ি। যোগাযোগ বিছিন্ন হয়ে পড়ে জেলার সঙ্গে বিভিন্ন উপজেলার। এতে ভোগান্তিতে পড়েন সুনামগঞ্জের ২০ লাখেরও বেশি
উজানের ঢল ও বৃষ্টিপাতের কারণে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে নদীর পানি বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এরই মধ্যে পানি নিয়ন্ত্রণে ব্যারাজের ৪৪টি গেট খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। আবারও বন্যার আশঙ্কা
টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের কারণে ফেনীর ফুলগাজীতে মুহুরী নদীর বাঁধের ২টি অংশে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে ফুলগাজী সদর ইউনিয়নের ৬টির বেশি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। সোমবার (৭ আগস্ট) ভোর সাড়ে
টানা বৃষ্টিতে বরগুনায় নদ-নদীর পানি বেড়ে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে বাঁধ ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। রোববার (৬ আগস্ট) বরগুনা জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবোর) পরিমাপক মাহাতাব হোসেন
বর্ষা ও পূর্ণিমার প্রভাবে বরগুনার গুরুত্বপূর্ণ নদ-নদীর পানি বেড়ে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে যেকোনো সময় বাঁধ ভেঙে পানিবন্দি হয়ে পড়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) পানি উন্নয়ন
ঝালকাঠির বিষখালী নদীর পানি অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে কাঁঠালিয়া উপজেলার সাতটি গ্রাম প্লাবিত হয়ে মারাত্মক দুর্ভোগে পড়েছেন বাসিন্দারা। তলিয়ে গেছে বাড়িঘরসহ রাস্তাঘাট, ভেসে গেছে জলাশয়ের মাছ ও ডুবে গেছে