জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জের দশানী নদীতে দুই গ্রামের দেওয়া দুটি বাঁধ অবশেষে ভেঙে ফেলা হয়েছে। শুক্রবার (২ মে) স্থানীয় গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে দেওয়ানগঞ্জের খরপাপাড়া ও পাশের বকশীগঞ্জের আইরমারী গ্রামে দশানী নদীতে নির্মিত বাঁধ
শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকার রক্ষা বাঁধের প্রায় ২ কিলোমিটার অংশ ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে। নদীর গভীরতা বেড়ে যাওয়ায় এবং তলদেশের মাটি সরে যাওয়ায় বাঁধটি এখন হুমকির মুখে পড়েছে।
সাতক্ষীরার শ্যামনগর নদী তীর রক্ষা বেড়িবাঁধে ফাটল দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বাঁধ ভেঙে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কায় উপকূলের বাসিন্দারে মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। শনিবার (২৬ এপ্রিল) উপজেলার হরিনগর ইউনিয়নের
নদীপাড়ে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয় ২০২২ সালের মে মাসে। সেই বছরের সেপ্টেম্বরেই কাজ শেষ হওয়া কথা ছিল। তবে এখনো সেই কাজ শেষ হয়নি। চলতি বছরেও কাজ শেষ হবে
সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার বিছট গ্রামের পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবে) ভেড়িবাঁধের ভাঙন পয়েন্ট দিয়ে এখনো জোয়ারের পানি ঢোকা অব্যাহত রয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরের জোয়ারের আগ পর্যন্ত ভাঙন পয়েন্টে জিও টিউব দিয়ে বিকল্প
২৪ ঘণ্টার বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও খালপেটুয়া নদীতে বিকল্প বাঁধ নির্মাণ সম্ভব হয়নি। এখনো প্রবল স্রোতে হু হু করে পানি ঢুকছে লোকালয়ে। এরইমধ্যে আশাশুনির আনুলিয়া ইউনিয়নের প্রায় ১৫ হাজার মানুষ