রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দেবগ্রাম ইউনিয়নের কাওয়ালজানি ও মুন্সিবাজার এলাকায় গত দুদিন ধরে পদ্মা নদীর ভাঙন চলছে। ভাঙনে প্রায় ৫ শতাধিক জমি বিভিন্ন ফসলসহ নদীতে বিলীন হয়েছে। আর ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে
নড়াইলের কালিয়া উপজেলার নড়াগাতী থানাধীন সরসপুর ও পহরডাঙ্গা গ্রামের শতবর্ষী ঈদগাহ ও কবরস্থান। মধুমতি নদীর ক্রমাগত ভাঙনে এই ঐতিহাসিক ধর্মীয় স্থাপনাগুলো প্রায় বিলীন হওয়ার পথে। অথচ এখনো পর্যন্ত নদীভাঙন রোধে
স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার বছর না পেরোতে ফের পানিতে ডুবেছে ফেনীর জনপদ। মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৩৬টি অংশে ভাঙন দেখা দিয়েছে। শনিবার (১২ জুলাই) বাঁধ ভাঙনের চার
শরীয়তপুরের জাজিরার মাঝিরঘাট এলাকায় পদ্মা সেতু প্রকল্প রক্ষা বাঁধে হঠাৎ ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে বসতবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানসহ অন্তত ২০টি স্থাপনা নদীতে বিলীন হয়েছে। দ্রুত ভাঙন ঠেকানো না পারলে রাস্তাঘাট, হাটবাজারসহ
আকস্মিক বন্যায় চলনবিলের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ায় নাবিজাতের বোরো ধান ডুবে গেছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন এই এলাকার অনেক কৃষক। ঈদে মৌসুমি শ্রমিকেরা বাড়ি চলে যাওয়ার পরপরই আকস্মিক পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় চলনবিলের
ভারতের মেঘালয় থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল কমে যাওয়ায় ও ভারী বৃষ্টি না থাকায় শেরপুরের বিভিন্ন নদ–নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। ফলে জেলার বড় চারটি নদ–নদীর পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে