অবশেষে দেশে করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি রোধে স্থলপথে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী যাতায়াত ১৪ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। রোববার (২৫ এপ্রিল) সকাল থেকে এ নির্দেশনা বাস্তবায়ন শুরু হয়। তবে
করোনায় বিশ্বের অনেক বন্দরের কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ থাকলেও ব্যতিক্রম ছিল চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর। প্রথম পর্যায়ে কিছুদিন ডেলিভারি কার্যক্রম না থাকলেও খুব অল্প সময়ে তা কাটিয়ে ওঠা যায়। তবে দ্বিতীয় পর্যায়ে
ভারতের উত্তর ২৪ পরগনায় বিধানসভা নির্বাচন ও বাংলাদেশের সাপ্তাহিক ছুটিতে যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দরে টানা দু’দিন আমদানি-রফতানি বন্ধ থাকবে। বাণিজ্য বন্ধ থাকায় বন্দর এলাকায় আটকা পড়েছে শত শত পণ্যবাহী ট্রাক। যার
ঘোষণা না দিয়ে অস্ত্র-গুলি নিয়ে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটে উঠতে গিয়ে চিকিৎসক দম্পতিকে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরেই আটকে দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) সকাল ৯টায় ইউএস বাংলার একটি ফ্লাইটে তাদের ঢাকা থেকে
করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় চলতি লকডাউনে চালু রয়েছে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর। তবে পণ্য আমদানি কমে যাওয়ায় গতবারের মতো এবারও এই বন্দরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। অপরদিকে
চলমান লকডাউনের কারণে আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ রুটে নিয়মিত ফ্লাইট চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরেক দফা আগামী ২১ এপ্রিল থেকে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। সোমবার (১৯