আদালতের নির্দেশে ঢাকার চারপাশের নদীতে পুনরায় সীমানা খুঁটি বসানোর পর তা নিয়েও বিতর্ক শুরু হয়েছে। আবারও সীমানা খুঁটি ভুল স্থানে বসানো হয়েছে বলে অভিযোগ পর্যবেক্ষকদের। বুড়িগঙ্গা ও তুরাগ নদীর প্রায়
উচ্ছেদ অভিযানের পর ঢাকার চারপাশে এখন চলছে নদী তীর রক্ষার কাজ। তবে নদী দূষণমুক্ত করতে এখনো কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেই সরকারের। এতে দিন দিন নদী পাড়ের মানুষের জীবন বিষিয়ে উঠছে।
নদীটির নাম গোমতি। চলনবিলের বুক চিরে এই নদীর প্রবাহ। বাঘাবাড়ি থেকে উত্তর জনপদের প্রায় আটটি জেলাতে নৌ চলাচলের মাধ্যম এ নদী। এক সময়কার উত্তাল গোমতি এখন দখল-দূষণ আর ভরাটের কবলে।
ঢাকার কেরানীগঞ্জে বুড়িগঙ্গা নদীর তীর ঘেঁষে কালিগঞ্জ, হাসনাবাদ ও জাজিরা এলাকায় ৮০টি ডক-ইয়ার্ডে তৈরি হচ্ছে বিশ্বমানে আধুনিক জাহাজ ও তিনতলাবিশিষ্ট মেঘা লঞ্চ। প্রতিবছর এসব ডক থেকে শতাধিক লঞ্চ ও জাহাজ
মাদারীপুরের শিবচরে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটের পদ্মা সেতুর ২৪, ২৫ ও ২৬ নম্বর পিলারের নিচ দিয়ে বয়ে চলা প্রায় ২ কিলোমিটার হাজরা নৌ-চ্যানেলটি সম্পূর্ণই ভরাট হয়ে গেছে বালুচরে। বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটের এক সময়ের
বরগুনার আমতলী-ঢাকা নৌরুটের নাব্য সংকট কাটাতে বিআইডব্লিউটিএর ড্রেজিং বিভাগ আমতলী উপজেলা শহর সংলগ্ন পায়রা নদীতে ড্রেজিং শুরু করেছে। তবে ড্রেজিং মেশিনের খনন করা বালু আবার নদীতেই ফেলা হচ্ছে। এতে ওই