ঘন কুয়াশা আর উত্তরের হিমেল হাওয়ায় গাইবান্ধায় বেড়েছে শীতের তীব্রতা। গত দু’দিন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দেখা মেলেনি সূর্যের। বিপাকে পড়েছেন কৃষিজীবী শ্রমিক ও নিম্ম আয়ের মানুষেরা। চলতি মাসে তিনটি
জেঁকে বসছে শীত, ফের বইতে শুরু করেছে শৈত্যপ্রবাহ। মঙ্গলবার (৪ জানুয়ারি) নীলফামারী, পঞ্চগড়, কুড়িগ্রাম, পাবনা, নওগাঁ ও চুয়াডাঙ্গা- এই ছয় জেলার উপর দিয়ে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। আগামী তিনদিনের মধ্যে তাপমাত্রা
ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে চুয়াডাঙ্গায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়েছে পড়েছে। মানুষ জরুরি কোনো কাজ ছাড়া ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না। সন্ধ্যার আগেই সবাই ঘরে ফিরে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার সকাল ৬টায় চুয়াডাঙ্গায়
তীব্র শীত, ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় কাঁপছে উত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা কুড়িগ্রামের মানুষ। মিলছে না সূর্যের দেখা। সন্ধ্যা ঘনিয়ে রাত হলেই বাড়ছে শীতের প্রকোপ। রাতভর ঝরছে কুয়াশা। মঙ্গলবার সকালে কুড়িগ্রামের
ঘন কুয়াশা আর সূর্যের লুকোচুরিতে উত্তরের জেলাগুলোতে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। প্রচণ্ড শীতের কারণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। শীতের প্রকোপে অসহায় হয়ে দিনপাত করছে ছিন্নমূল মানুষেরা। দেশের উত্তর জানপদের সর্বশেষ জেলা
পৌষের মাঝামাঝি পেরোতেই ঢাকাসহ সারাদেশে শীত অনুভূত হচ্ছে। তবে বর্তমানে শৈত্যপ্রবাহ নেই দেশের কোথাও। তাই তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমে গিয়ে আগামী দু-একদিনের মধ্যে শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিতে পারে বলে মনে করছেন