ঘন কুয়াশা আর সূর্যের লুকোচুরিতে উত্তরের জেলাগুলোতে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। প্রচণ্ড শীতের কারণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। শীতের প্রকোপে অসহায় হয়ে দিনপাত করছে ছিন্নমূল মানুষেরা। দেশের উত্তর জানপদের সর্বশেষ জেলা
পৌষের মাঝামাঝি পেরোতেই ঢাকাসহ সারাদেশে শীত অনুভূত হচ্ছে। তবে বর্তমানে শৈত্যপ্রবাহ নেই দেশের কোথাও। তাই তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমে গিয়ে আগামী দু-একদিনের মধ্যে শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিতে পারে বলে মনে করছেন
এবার অস্বাভাবিক আচরণ করছে শীত। দু-দিন শৈত্যপ্রবাহ থাকার পর ফের তা কেটে গেছে। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকছে রাতের তাপমাত্রা। পৌষের মাঝামাঝি পেরিয়ে গেলেও শীতের তীব্রতা নেই। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। জেলার সর্বত্র অনুভূত হচ্ছে প্রচণ্ড শীত। রোববার (২ জানুয়ারি) চায়ের রাজ্য মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সারা দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শ্রীমঙ্গল
রংপুরে দুদিন ধরে সূর্যের দেখা মিলছে না। মেঘাচ্ছন্ন আকাশ আর গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিপাতে স্থবির হয়ে পড়ছে জনজীবন। বৃহস্পতিবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরের পর হালকা রোদের দেখা মিললেও রাতে তাপমাত্রা হ্রাস পেয়ে
রাজশাহী, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগে রাতের তাপমাত্রা দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। অন্যান্য অঞ্চলের তাপমাত্রাও ধীরে ধীরে আরও কমে শীতের তীব্রতা বাড়তে পারে বলেও মনে