ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে চুয়াডাঙ্গায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়েছে পড়েছে। মানুষ জরুরি কোনো কাজ ছাড়া ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না। সন্ধ্যার আগেই সবাই ঘরে ফিরে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার সকাল ৬টায় চুয়াডাঙ্গায়
তীব্র শীত, ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় কাঁপছে উত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা কুড়িগ্রামের মানুষ। মিলছে না সূর্যের দেখা। সন্ধ্যা ঘনিয়ে রাত হলেই বাড়ছে শীতের প্রকোপ। রাতভর ঝরছে কুয়াশা। মঙ্গলবার সকালে কুড়িগ্রামের
ঘন কুয়াশা আর সূর্যের লুকোচুরিতে উত্তরের জেলাগুলোতে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। প্রচণ্ড শীতের কারণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। শীতের প্রকোপে অসহায় হয়ে দিনপাত করছে ছিন্নমূল মানুষেরা। দেশের উত্তর জানপদের সর্বশেষ জেলা
পৌষের মাঝামাঝি পেরোতেই ঢাকাসহ সারাদেশে শীত অনুভূত হচ্ছে। তবে বর্তমানে শৈত্যপ্রবাহ নেই দেশের কোথাও। তাই তাপমাত্রা আরও কিছুটা কমে গিয়ে আগামী দু-একদিনের মধ্যে শৈত্যপ্রবাহ দেখা দিতে পারে বলে মনে করছেন
এবার অস্বাভাবিক আচরণ করছে শীত। দু-দিন শৈত্যপ্রবাহ থাকার পর ফের তা কেটে গেছে। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি থাকছে রাতের তাপমাত্রা। পৌষের মাঝামাঝি পেরিয়ে গেলেও শীতের তীব্রতা নেই। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। জেলার সর্বত্র অনুভূত হচ্ছে প্রচণ্ড শীত। রোববার (২ জানুয়ারি) চায়ের রাজ্য মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে সারা দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শ্রীমঙ্গল