চতুর্থ দফায় বন্যার কবলে পড়ছে তিস্তাপাড়ের মানুষেরা। ভারী বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলের কারণে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুই করছে। এতে তিস্তা ও ধরলা তীরবর্তী এলাকার ঘরবাড়ি ও
গাইবান্ধায় নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পানির প্রবল স্রোতে রাতে গাইবান্ধা সদর ও ফুলছড়ি উপজেলার অন্তত ১৫০টি বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। অস্বাভাবিক পানি বৃদ্ধির কারণে ব্রহ্মপুত্র
এক সপ্তাহ ধরে তিস্তার পানি বাড়ছে রংপুরের গঙ্গাচড়ায়। দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন। তিস্তার ভাঙনের প্রায় দেড়শতাধিক পরিবার হুমকির মুখে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়ছে রাস্তাঘাট, বসতবাড়ি, বাসসহ বিভিন্ন স্থাপনা। তথ্য অনুযায়ী,
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সিরাজগঞ্জের যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। পানি বৃদ্ধিতে যমুনার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ ফুলজোড়, ইছামতি, করতোয়া নদীসহ প্রায় সব নদ-নদীর পানিও
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল এবং দেশের মধ্যে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে চলমান বন্যায় দেশের ১৫ জেলা আক্রান্ত এবং প্রায় ২০ লাখ মানুষ এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, কোটা সংস্কার এবং পেনশনবিরোধী আন্দোলনে বিএনপির সমর্থন আছে। পেনশন স্কিম প্রত্যাহার করতে হবে। শনিবার (৬ জুলাই) দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির