আধুনিক ক্রিকেটের সঙ্গে মানিয়ে নিতে যথাযথ রিভিউ নেওয়ায় যে একপ্রকার স্কিল- তা হয়তো এখনও বুঝতে পারছে না বাংলাদেশ দল। কখনও ভুলভাল রিভিউ নেওয়া, আবার কখনও রিভিউ একদমই না নেওয়া- এ
সারারাত বৃষ্টি হয়েছে। সকাল থেকে বৃষ্টি থামার কোনা লক্ষ্মণই নেই। রাজধানী ঢাকা শহরের অনেক রাস্তাঘাটই পানির তলে তলিয়ে গেছে। একই অবস্থা মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামেরও। পানিতে ভেজা পুরো মাঠ। সেন্টার উইকেটসহ
দিনের খেলা তখনও বাতিলের ঘোষণা আসেনি। বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ। তাই ড্রেসিংরুমে বসে না থেকে মধ্যাহ্নভোজ সেরে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা ছুটলেন শেরে বাংলার ইনডোরে। প্রথমে যারা একাদশের বাইরে ছিলেন, তারা গেলেন। তারপর
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাব পড়েছিল ম্যাচের প্রথম দিনই। তবু খেলা হয়েছিল ৫৭ ওভার। কিন্তু আজ সেটিও সম্ভব হলো না। বৃষ্টির লুকোচুরির মাঝে মাত্র ৬.২ ওভার তথা ৩৮ বল খেলা হলো দ্বিতীয়
মাত্র ১০ ওভারের খেলা। এই ১০ ওভারেই রান যদি ওঠে ১৫৯, তাহলে প্রতিপক্ষের সেখানে অসহায় আত্মসমর্পন করা ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না। দিল্লি বুলসের হয়েছে এই অবস্থা। আবুধাবি টি-টেন
সেই সাত সকাল থেকেই ক্রিকেট অনুরাগীদের উন্মুখ অপেক্ষা, কখন বন্ধ হবে টিপ টিপ বৃষ্টি। কখন শুরু হবে খেলা! আগের দিন না হওয়া সময় পুষিয়ে নিতে ম্যাচ রেফারি নিয়ামুর রশিদ রাহুল