সময়টা যেন একদম ভালো যাচ্ছে না সুনামগঞ্জবাসীর। অঝরে ঝরে চলেছে বৃষ্টি। থামার যেন কোনো লক্ষণ নেই। আরও দুই-তিন দিন এভাবে বৃষ্টি হতে থাকলে বন্যার কবলে পড়বে সুনামগঞ্জের ২০ লাখেরও বেশি
পরিবেশমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে এই শতাব্দীর শেষভাগে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের ১২ দশমিক ৩৪ থেকে ১৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ পানির নিচে চলে যাবে। রোববার (১৮ জুন)
উজানের পানিতে কুড়িগ্রামের সবগুলো নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে বন্যা হওয়ার মত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়নি বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। বেশ কয়েকটি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। স্থানীয়রা জানান, কুড়িগ্রাম সদর
ভারী বৃষ্টি ও ভারতের পাহাড়ি ঢলে ক্রমেই বেড়ে চলছে সুনামগঞ্জের সবকটি নদ-নদীর পানি। পাহাড়ি ঢলে যাদুকাটা নদীসহ সব নদীর পানি ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সুনামগঞ্জের প্রধান নদী সুরমার পানি ছাতক
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে বাড়তে শুরু করেছে তিস্তা নদীর পানি। পানি নিয়ন্ত্রণে ব্যারাজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। শনিবার (১৭ জুন) দুপুর ১২টায়
বন্যার ভয়াবহ স্মৃতি মনে হলে এখনো আঁতকে উঠে সিলেটবাসী। এরই মধ্যে সিলেটে ফের বন্যার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। গত তিনদিন ধরে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টি আরো ১৫ দিন অব্যাহত থাকবে বলে