হঠাৎ করেই ভাঙন দেখা দিয়েছে পদ্মা সেতুর বামতীর সংরক্ষণ প্রকল্প এলাকায়। দুই দিনে ১০টিরও বেশি বসতবাড়ি গাছপালাসহ নদীতে বিলীন হয়েছে। ঘরবাড়ি ভেঙে সরিয়ে নেয়ার সময়ও পাচ্ছেন না স্থানীয়রা। ভাঙন ঝুঁকিতে
ভারতের উত্তর সিকিম অঞ্চলে টানা ভারী বৃষ্টিপাত ও পাহড়ী ঢলে চুংথাং ড্যাম ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বাংলাদেশেও পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। রংপুরের তিস্তা নদীতেও বাড়ছে পানি। কাউনিয়া উপজেলার বেশ কয়েকটি এলাকায় পানি ঢুকে
ভারতের উত্তর সিকিমে ভয়াবহ বন্যা ও বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বাংলাদেশ অংশে বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে। এতে রংপুর, নীলফামারী, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধার নদী তীরবর্তী এলাকায়
রাজবাড়ীতে দুই সপ্তাহে নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে প্রায় ৫০ বিঘা ফসলি জমি। হুমকিতে রয়েছে সদর উপজেলার মিজানপুর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের ফসলি জমি, বসতবাড়িসহ বিভিন্ন স্থাপনা। আর তাই স্থায়ীভাবে নদী শাসন
দুদিনের টানা বৃষ্টিতে তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে আবারও পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে পানি নিয়ন্ত্রণে ব্যারাজের ৪৪টি গেট খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এদিন বিকেলে ব্যারাজ পয়েন্টে ৫২.০৭ সেন্টিমিটার পানিপ্রবাহ রেকর্ড
বিশ্ব নদী দিবস আজ। নদী রক্ষায় সচেতনতা বাড়াতে প্রতিবছর সেপ্টেম্বর মাসের চতুর্থ রোববার দিবসটি পালন করা হয়। বিশ্ব নদী দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘রাইটস অব রিভার’। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও