সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার সুরমা ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত ধোপাজান নদীতে তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে। এরইমধ্যে বিলীন হয়ে গেছে নদী তীরের শতাধিক বসতবাড়ি, ফসলি জমি। এতে ঘরবাড়ি, জমিজমা হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে
যমুনার ভাঙন ও পানিবন্দীর কারণে ভোগান্তি নিয়েই বসবাস করছে যমুনার কোলঘেষা সিরাজগঞ্জের পাঁচটি উপজেলার ৩৪ ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষ। পানি কিছুটা কমলেও এখনো বিপদসীমার ১১ সে.মিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় হাজার
টাঙ্গাইলে নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করলেও যমুনা, ঝিনাই ও ধলেশ্বরী নদীর পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে ৬ উপজেলার ১২৩ গ্রামের ৫২ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
‘আমার কেউই নাই দুনিয়ায়। ব্যাটা নাই, পুত্র নাই। নাই বলতে কিছুই নাই। বাড়ি ঘর ভাইঙা গেছে। খুব কষ্টে আছি। আমি এখন কই যামু।’আঁচল দিয়ে চোঁখের পানি মুছতে মুছতে কথাগুলো বলছিলেন
টাঙ্গাইলে উজানের ঢল ও দফায় দফায় বৃষ্টি হওয়ায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। নদীর পানি লোকালয়ে প্রবেশ করায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে চার উপজেলার ১১ হাজার পরিবারের ৪৪
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে সামান্য হ্রাস পেলেও সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। ব্রহ্মপুত্র, দুধকুমার ও ধরলা নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যায় প্লাবিত হয়েছে ৯ উপজেলার