দক্ষিনাঞ্চলের জনগনের দু:খ ভবদহ। এই এলাকার লাখ লাখ কৃষক অনাবাদি বিলের দিকে তীর্থের কাকের মতো তাকিয়ে বসে আছে। যখন সারাদেশের কৃষক যখন মনের আনন্দে তাদের উৎপাদিত ফসল ঘরে তোলার কাজে
কয়েকদিন ধরে টানা বাড়ছে পদ্মা ও যমুনা নদীর পানি। এতে তলিয়ে গেছে মাদারীপুরের নিম্নাঞ্চল। পানিবন্দি অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন ৩০টি গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ। দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির অভাব। তলিয়ে গেছে
মাদারীপুরের রাজৈরে টেকেরহাট-কালীবাড়ী সড়কের একাংশ কুমার নদে বিলীন হয়ে গেছে। এখনই ভাঙন প্রতিরোধ করা না গেলে সড়কের পাশের বিলের কয়েকশ হাজার একর জমির আমন ধান নষ্ট হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা
সাগরে লঘুচাপ ও জোয়ারের পানির চাপে ভোলার নিম্নাঞ্চলের অন্তত ৩৫টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানি প্রবেশের দুই-তিন ঘণ্টার মধ্যেই আবার পানি নেমে যায়। কিন্তু এরই মধ্যে বসতবাড়ি, ফসলি জমিতে পানি ঢুকে
জোয়ারের পানিতে পটুয়াখালী শহরের বেশিরভাগ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় জোয়ার শুরুর পর থেকেই শহরের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হতে থাকে। মঙ্গলবার (৭ সেপ্টেম্বর) সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, শহরের
মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে দেড় বছরেরও বেশি সময় বন্ধ থাকার পর আগামী ১২ সেপ্টেম্বর থেকে সারা দেশে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিচ্ছে সরকার। ওইদিন থেকেই শুরু হবে