১০ ডিসেম্বর বিএনপির খুব প্রিয় তারিখ, এজন্যই তারা ওইদিন ঢাকায় সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ১০ ডিসেম্বর নাকি তারা ঢাকা অচল করে দেবে।
আগামী রামজান মাসে নিত্যপণ্যের দাম ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে সব ধরনের চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। রোববার (৪ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত সভা
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, বস্ত্রশিল্প বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকা শক্তি। স্বাধীনতার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নানামুখী কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে এ খাতকে সুসংহত ও গতিশীল
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, “আমরা শান্তি চাই, যুদ্ধ চাই না। জাতির পিতা বলে গেছেন, ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারোর সাথে বৈরিতা নয়।’ আমরা যথাযথভাবে সে কথা মেনে চলছি। আমরা আমাদের দেশকে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাস্থ্য খাতে মৌলিক চিকিৎসা বিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা এবং দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে ওয়ার্ল্ড হার্ট ফেডারেশনের (ডব্লিউএইচএফ) সহযোগিতা চেয়েছেন। ডব্লিউএইচএফ-এর নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডা. জগৎ নরুলা আজ শনিবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর
বিএনপি আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকা শহর অচল করে সরকার পতনের হুমকি দিয়েছে। এখন প্রায় ২ কোটি মানুষের বাসযোগ্য ঢাকাকে সচল রাখার দায়িত্ব ডিএমপি কমিশনারের বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান