পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ছোট ফেরিতে জরুরি ও নিত্যপ্রয়োজনীয় যানবাহনের পাশাপাশি পার হচ্ছেন ঈদে ঘরমুখো মানুষ। ঘাট থেকে ছাড়া ফেরিতে তিল ধারণের ঠাঁইও থাকছে না। বিজিবি ও পুলিশকে এড়িয়ে বিভিন্ন পথে ভেঙে ভেঙে পৌঁছেছেন তারা।
বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করা হচ্ছে না। অতিরিক্ত মানুষের চাপে বাধ্য হয়েই ঘাট কর্তৃপক্ষ ৩ থেকে ৪টি ফেরি পরিচালনা করছে। এ ছাড়া ঘরমুখো যাত্রীরা নানা ভোগান্তির কথাও জানিয়েছেন।
আব্দুল রহমান জানান, আমি ঢাকা থেকে প্রাইভেটকারে এসে ঘাটে বসে আছি পার হওয়ার জন্য। ঈদে বাড়ি যাচ্ছি। রাস্তায় ভোগান্তি মাথায় নিয়ে ঘাটে এসেছেন শত শত মানুষ। অনেকক্ষণ পরপর ফেরি যাচ্ছে। মানুষের ঢলও রয়েছে।
এস এম ফারুক হোসেন নামে এক ঈদযাত্রী বলেন, ভেঙে ঢাকা থেকে ৫ গুণ বেশি ভাড়া দিয়ে পাটুরিয়া ঘাটে এসেছি। এখানে চার ঘণ্টা ধরে ভোগান্তিতে আছি। মানুষের ভিড়ে ফেরিতে উঠতে পারছি না।
ঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক মো. মহিউদ্দিন রাসেল জানান, নিত্য ও জরুরি যানবাহন পারাপারে ৩টি ফেরি নিয়োজিত রয়েছে। মানুষের জন্য বাধ্য হয়েই যানবাহনের সঙ্গে তাদেরও পার করা হচ্ছে। কেউ মানছেন কোনো কথা শুনছে না।
নদী বন্দর / জিকে