আব্দুল কাদের নামের একজন যাত্রী জানান, স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে কর্মস্থল যাচ্ছি। ভেঙে ভেঙে ঘাটে এসেছি। ৩০০ টাকার ভাড়া নেওয়া হচ্ছে ১৬০০ টাকা। যে জন্য গণপরিবহন বন্ধ তা কি সফল হচ্ছে? আবার ফেরিতে এসেও গাদাগাদি। এতে সরকারের কোনো লাভ হচ্ছে না, দেশেরও কোনো লাভ হচ্ছে না। উল্টো সংক্রমণ বাড়বে, মানুষেরও ভোগান্তি।
বিলকিস আক্তার নামের এক নারী এসেছেন বরিশাল থেকে। লঞ্চ বন্ধ থাকায় ভোগান্তির কথা জানালেন পাটুরিয়া ৪নং ঘাটে। সরকারের সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। বিলকিস বলেন, আমার এক বছর বয়সী সন্তান নিয়ে যে দুর্ভোগ পোহাচ্ছি, তা অবর্ণনীয়। সবই তো চলছে। এসবের কোনো মানে হয় না।
ঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাম হোসেন জানান, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচার–কাজির হাট নৌরুটে ২০টি ফেরি চলাচল করছে। কর্মস্থলে ফেরা যাত্রী ও যানবাহনের চাপ রয়েছে। সবগুলো ফেরি পারাপারে নিযোজিত রয়েছে।
নদী বন্দর / জিকে