1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
পানি কমলেও নদীভাঙন বেড়েছে - Nadibandar.com
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:১৪ পূর্বাহ্ন
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২৫ জুন, ২০২২
  • ১৬১ বার পঠিত

কুড়িগ্রাম জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি মানুষের দুর্ভোগ। ধরলা ও ব্রহ্মপুত্রের পানি নেমে গেছে বিপৎসীমার নিচে। তবে চর ও নদ-নদীর অববাহিকার নিচু এলাকাগুলোতে এখনো পানি জমে আছে। পানিবন্দি রয়েছে হাজার হাজার মানুষ।

অনেকের ঘরবাড়ি থেকে পানি নেমে গেলেও সেগুলো বসবাসের উপযোগী হয়নি। দেখা দিয়েছে তীব্র নদীভাঙন। চরের রাস্তাঘাট ভেঙে যাওয়ায় যাতায়াতে ভোগান্তি বেড়েছে। সরকারের নেওয়া নানা উদ্যোগ বানভাসীদের দুর্ভোগ কমাতে পারেনি। অনেক চরাঞ্চলে এখন পর্যন্ত ত্রাণ পৌঁছেনি। খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি, শৌচাগার এবং গো-খাদ্যের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। বন্ধ হয়ে যাওয়া ৩২৭টি স্কুলের পাঠদান কার্যক্রম এখনো শুরু হয়নি।

এদিকে পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে দেখা দিয়েছে নদ-নদীর তীব্রভাঙন। পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্য মতে, জেলার অন্তত ৩০টি পয়েন্টে কমবেশি ভাঙন চলছে। এর মধ্যে তিস্তার ১৩টি পয়েন্টে প্রতিনিয়ত বিলীন হচ্ছে আবাদি জমি ও বসতভিটা।

তিস্তার সরিষাবাড়ী, অর্জন, বজরা, বুড়িরহাটসহ কয়েকটি এলাকায় স্কুল ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ঝুঁকিতে পড়েছে। এ ছাড়া ধরলা নদীর বাংটুরঘাট, বড়াইবাড়ি, সারডোব, মেকলি, দুধকুমারের রায়গঞ্জ, ঘোগাদহ, বামনডাঙা, ব্রহ্মপুত্রের যাত্রাপুর, খাউরিয়া, মোল্লারহাট এলাকায় বিলীন হয়েছে কয়েক শ পরিবারের বসতভিটা।   

কুড়িগ্রামে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, তিস্তার ভাঙন রোধে কোনো প্রকল্প না থাকায় ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না। তবে একটি প্রকল্প প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সেটি অনুমোদন হলে ভাঙন রোধ করা সম্ভব হবে।

নদী বন্দর/এসএফ

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com