1. badsha.dru@gmail.com : admi2017 :
  2. nadibandar2020@gmail.com : Nadi Bandar : Nadi Bandar
নতুন সাইবার আইনের বিষয়ে জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল - Nadibandar.com
শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ড. ইউনূস-ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানালেন জামায়াত আমির বিশেষ ট্রেনে ঢাকায় সমাবেশে যোগ দেবে চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রদল পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম সাড়ে ৫৭ হাজার টাকা ক্যারিয়ারে প্রথমবার শাহরুখের হাতে জাতীয় পুরস্কার তারেক যেন দ্রুত দেশে আসেন, আল্লাহর কাছে ফখরুলের দোয়া ভারতীয় গণমাধ্যমে দাবি: ক্রিকেট খেলতে ভারতে আসছেন মেসি, প্রতিপক্ষ ধোনি-কোহলিরা! জিম্বাবুয়েকে বিধ্বস্ত করে সিংহাসনে বাংলাদেশ ’ কইলজ্যা কাঁপানো ৩৬ দিন’ শিরোনামে শনিবার দৃশ্যমাধ্যম সমাজের দিনব্যাপী কর্মসূচি জুলাই আন্দোলন: পালিয়ে থাকতে হয়েছিল ‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গায়িকাকে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশী কর্মী নিয়োগে প্রতারণা, সতর্কতা
নদী বন্দর প্রতিনিধি:
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৩
  • ৫৮ বার পঠিত

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পরিবর্তন করে যে সাইবার নিরাপত্তা আইন করা হয়েছে তাতে কী পরিবর্তন আনা হয়েছে সে বিষয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের কাছে জানতে চেয়েছে মার্কিন পর্যবেক্ষক দল।

বৃহস্পতিবার (১১ অক্টোবর) সচিবালয়ে মার্কিন পর্যবেক্ষক দলের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এ কথা জানান আইনমন্ত্রী।

আইনমন্ত্রী বলেন, তাদের মূল বক্তব্য ছিল ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট এবং সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের মধ্যে পার্থক্যটা কোথায়? আমি সেই পার্থক্যের কথা তাদের অত্যন্ত পরিষ্কারভাবে বলেছি। 

তিনি বলেন, সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্ট, জুডিশিয়ারি সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আমি জুডিশিয়ারির সম্পূর্ণ ইতিহাস তুলে ধরেছি। মামলাজট সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন, এজন্য আমরা কী করেছি সেটি বলেছি। নির্বাচন নিয়ে আমাকে কোনো পরামর্শ দেননি, তবে জানতে চেয়েছেন।

তিনি বলেন, তাদের সঙ্গে অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে আলাপ আলোচনা হয়েছে। আমি তাদের বলেছি শেখ হাসিনার সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার ব্যাপারে অঙ্গীকারবদ্ধ বাংলাদেশের জনগণের কাছে। নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হবে। 

তিনি বলেন, সরকার অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের নতুন আইন প্রণয়ন করেছে। দেশে গত ৫০ বছর সেটি করা সম্ভব হয়নি, বর্তমান সরকার সেই আইন প্রণয়ন করেছে। নির্বাচন কমিশন নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ হওয়ার জন্য আইনের কিছু পরিবর্তন চেয়েছিল সেই সব পরিবর্তন করা হয়েছে। আমি বলেছি, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর পরই নির্বাচন সংক্রান্ত যেসব অফিস-আদালত, ডিপার্টমেন্ট আছে সেগুলো নির্বাচন কমিশনের নিয়ন্ত্রণে চলে যাবে। এ তিনটি জিনিস দেখলেই বোঝা যাবে শেখ হাসিনার সরকার বাংলাদেশ অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। 

সংলাপের বিষয়ে প্রতিনিধিদল জানতে চেয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কেউ নির্বাচনে আসবে না এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে কিনা, এটা জিজ্ঞাসা করেছে। আমি বলেছি, শেখ হাসিনার সরকার চায় সকল দল নির্বাচনে আসুক। কিন্তু কে নির্বাচনে আসবে, কে নির্বাচনে আসবে না সেটা সেই দলের সিদ্ধান্ত।

নদী বন্দর/এসএইচবি

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2020 Nadibandar.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com