পৌষের শুরুতেই সারাদেশে জেঁকে বসছে শীত। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, একদিনের ব্যবধানে প্রায় ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমেছে। আগামী দু-একদিনের মধ্যে তাপমাত্রা আরও কমে উত্তরাঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ শুরু হতে পারে। আবহাওয়া অধিদফতরের তথ্য
উত্তরের হিমেল হাওয়া ও ঘনকুয়াশায় পঞ্চগড়ে জেঁকে বসেছে শীত। ঘনকুয়াশার সাথে পড়ছে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির ফোটা। শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। এতে খেটে খাওয়া মানুষজন চরম দুর্ভোগে পড়েছে। বৃহস্পতিবার (১৭
শীত আসতে না আসতেই রাজধানীতে ধুলা বেড়েছে। মেট্রোরেল, রাস্তা-ঘাট চওড়াসহ নানা ধরনের নির্মাণ কাজে মিরপুর, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, বাংলামোটর, শাহাবাগ, প্রেসক্লাব, পল্টন ও মতিঝিলের অনেক এলাকা এখন ধুলাময়।
কুড়িগ্রামে শীতের তীব্রতা আর ঘন কুয়াশায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। সন্ধ্যা থেকে সকাল ১০টা পর্যন্ত গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির মতো ঝড়ে শিশির। কুয়াশার রেশ কাটছে না দুপুর পর্যন্তও। ঘন কুয়াশার কারণে
দেশে গত দুই দিনে কুয়াশা ও শীতের প্রকোপ কিছুটা কমেছে। আজও প্রায় একই রকম পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে। তবে আগামী তিন দিন শেষ রাতের দিকে তাপমাত্রা কমে যেতে পারে। তখন
দিনাজপুরের হিলিসহ আশেপাশের এলাকায় বাড়ছে শীত আর ঝিরঝির করে পড়ছে ঘন কুয়াশা। গত চার দিন থেকে জেঁকে বসেছে শীত। গত সপ্তাহে দিনে গরম আর রাতে শীত অনুভূত হলেও গত দু’দিন