শেষ পর্যন্ত ভাঙতেই হচ্ছে পদ্মা সেতুর রেল সংযোগ প্রকল্পের দুটি পিলার। জাজিরা প্রান্তের পিলারে খুঁটি বাড়িয়ে সংশোধন করা গেলেও মাওয়া প্রান্তে পিলার ভাঙার কোনো বিকল্প নেই রেল মন্ত্রণালয়ের হাতে। চলতি
পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তের সংযোগ সেতুর সব গার্ডার তৈরি এবং সুপার টি-গার্ডার স্থাপন হয়ে যাওয়ার পর এখন চলছে যান চলাচল উপযোগীর কাজ। আর পদ্মা সেতু ঘিরে পুরো এলাকার চিত্র পাল্টে
মোংলা বন্দরের অদূরে হিরনপয়েন্টে মঙ্গলবার (১২ জানুয়ারী) দুপুর সাড়ে ১২ টায় নোঙ্গর করে ‘ইউনাইটেট কিংডম পতাকাবাহী জাহাজ এমভি রেজুলেট-বে’ নামে বিদেশী জাহাজ। জাহজটির স্থানীয় শিপিং এজেন্ট মেসার্স সামুন্দা শিপিং। ওই
নাগরিক পর্যায়ে অসন্তুষ্টির পরও দেশের বিভিন্ন সেতুর টোল বাড়ানোর নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। রক্ষণাবেক্ষণ খরচ বৃদ্ধি, জীবন মানোন্নয়নের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই টোলহার বাড়ানো হচ্ছে বলে দাবি সেতু বিভাগের। তবে জনগণের বোঝা
ব্রহ্মপুত্র নদের বুকে বালু দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করছেন স্থানীয় বালুখেকোরা। কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার যাদুরচর ইউনিয়নের কর্তিমারী ঘাট এলাকায় প্রায় ৩০০ মিটার দৈর্ঘ্যের রাস্তাটি নির্মাণ করছেন বালু ব্যবসায়ী এবং বালু উত্তোলনের
মুন্সিগঞ্জের মাওয়া মৎস্য আড়তে ইলিশসহ পদ্মার তাজা মাছের সমারোহ। প্রতিদিন ভোরের আলো ফোটার আগেই হাঁকডাকে বিক্রি হয় টনে টনে মাছ। খুচরা মাছ বিক্রেতাসহ নানা এলাকা থেকে সৌখিন ক্রেতারা এখানে মাছ