চলছে তীব্র দাবদাহ। তার উপর বৃষ্টি হয়নি প্রায় সাত মাস। চৈত্রের কাঠফাটা রোদে শুকিয়ে গেছে খাবার পানির একমাত্র উৎস পুকুর, জলাশয়। নলকূপের পানি লোনা। মুখে নিলে গাল পুড়ে যাওয়ার উপক্রম।
দীর্ঘ সময় ধরে দেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে তীব্র তাপদাহ। প্রচণ্ড গরমে জনজীবনে নাভিশ্বাস। এক পশলা বৃষ্টির অপেক্ষায় সবাই। ইতোমধ্যে প্রতিদিনই বেড়েছে দেশের তাপমাত্রা। পারদ মিটার কয়েকবার পৌঁছেছে রেকর্ড উচ্চতায়। ঠিক
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় চলছে ঢিলেঢালা লকডাউন। বুধবারও (২৮ এপ্রিল) এ নৌরুট হয়ে কর্মস্থল ঢাকায় ছুটছেন শত শত মানুষ। তবে সাধারণ যাত্রীদের মধ্যে নেই স্বাস্থ্যবিধির মানার বালাই। এদিন সকাল থেকেই জীবন-জীবিকার জন্য কর্মস্থল
এবার বৈশাখেই কুড়িগ্রামে প্রবাহিত নদ-নদীগুলোতে পানি বাড়তে শুরু করেছে। এতে বিভিন্ন এলাকায় ভাঙনের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। জেলার ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তা ও দুধকুমার নদীতে পানি বাড়তে শুরু করায় ২৫টি স্পটে ভাঙনের
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় গত প্রায় ৩ সপ্তাহ ধরে বন্ধ রয়েছে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটের লঞ্চ চলাচল। লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকায় লঞ্চের সাথে সম্পৃক্ত শ্রমিকদের আয়-রোজগারও বন্ধ হয়ে গেছে। বিআইডব্লিউটিএর তথ্যমতে
নোয়াখালীর সুবর্ণচরের বিভিন্ন গ্রামে ভূগর্ভস্ত পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় উপজেলার বেশিরভাগ নলকূপ দিয়ে পানি উঠছে না। কোথাও কোথাও গভীর নলকূপেও চাহিদামতো পানি উঠছে না। টানা খরায় পানির স্তর অনেক