গত কয়েকদিনের বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ২২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। তলিয়ে
অবিরাম বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলের কারণে সিলেট ও সুনামগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি হয়েছে। স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়ে সিলেট জেলার ৩০ লাখ ও সুনামগঞ্জ জেলার ২০
গাইবান্ধায় ঘাঘট, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও করতোয়া নদীর পানি বেড়ে চলছে। ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে ঘাঘট নদীতে বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। এতে বন্যা আতংকে রয়েছে নদী পাড়ের মানুষ। এদিকে নদীতে
নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, পদ্মা সেতুকে ঘিরে যে নেতিবাচক কথা হচ্ছে তাতে সবাই আশংকা করছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের সঙ্গে দেশীয় ষড়যন্ত্র ছিল। উদ্বোধনের সময় ষড়যন্ত্র হতে পারে।
উজানের ঢলে মেঘনা নদীতে বাড়ছে পানি। কিশোরগঞ্জের ভৈরবে নদীর পানি বিপৎসীমার কাছাকাছি। ফলে উপজেলার আগানগর, শ্রীনগর, সাদেকপুর ইউনিয়নের গ্রামের নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। শনিবার (১৮ জুন) দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারি বৃষ্টিপাতে নেত্রকোনার কেন্দুয়ার হাওড় এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি অবনতি হয়েছে। এরই মধ্যে উপজেলার ১০ গ্রামসহ মহুরিয়া গুচ্ছগ্রামের বন্যা পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ। শনিবার সরেজমিনে