দখলদারদের দৌরাত্মে ও নাব্যতা হারিয়ে দিন দিন সংকুচিত হচ্ছে নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার শহরের বুক চিড়ে বয়ে যাওয়া শালকি নদী। বছরের প্রতিটি দিন বহমান স্রোত ধরে রাখা এ নদীটি এখন
আষাঢ় যাই যাই করছে। বৃষ্টির অবস্থা এই আছে এই নেই। তবে আছে একটানা তাপদাহ। তারওপর পূর্ণিমার প্রভাবে বাতাস প্রবাহিত হওয়ায় পানির উচ্চতা অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। পানির চাপে নদীর তীরের বাঁধ
সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার দুর্গাবাটি এলাকায় খোলপেটুয়া নদীর ভাঙা বাঁধ দুই দিনেও মেরামত করা সম্ভব হয়নি। ফলে নতুন করে আরও ৬ টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এ নিয়ে মোট ১০ গ্রামের প্রায় চার
উপকূলবর্তী সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার বুড়িগোয়ালীনি ইউনিয়নের পশ্চিম দুর্গাবাটির সাইক্লোন শেল্টার সংলগ্ন উপকূল রক্ষা বাঁধের ৪০ ফুটের মত খোলপেটুয়া নদীতে বিলীন হয়ে গেছে রাতেই। ফলে গভীর রাত থেকে দূর্গাবাটি গ্রামসহ আশপাশের
পূর্ণিমার প্রভাবে অস্বাভাবিক জোয়ারে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে কলাপাড়ার লালুয়া ইউনিয়নের রাবনাবাদ পাড়ের দেড় সহস্রাধিক পরিবার পানিতে ভাসছে। চান্দুপাড়া, চরচান্দুপাড়া, মুন্সিপাড়াসহ অন্তত ১০টি গ্রামের মানুষের বাড়িঘর, পুকুর সব পানিতে থৈ থৈ করছে।
বরগুনার তালতলীতে পায়রা নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে জয়ালভাংগা, নলবুনিয়া ও তেঁতুল বাড়িয়া এলাকার ৮টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে জোয়ারের প্রবল তোড়ে এ সব এলাকার বাঁধ ভেঙে যায়। এতে পুকুর সহ