টাঙ্গাইলে এখনো বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে যমুনাসহ জেলার সব নদ-নদীর পানি। জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে শনিবার (২৫ জুন) সকাল ৬টা পর্যন্ত গত
টাঙ্গাইলে যমুনা, ধলেশ্বরী, ঝিনাইসহ সবকটি নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এতে করে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ জুন) সকালে সরেজমিনে এ দৃশ্য দেখা যায়। তবে পানিবন্দি
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি না বাড়লেও বাড়ছে অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর পানি। ফলে অবনতি হচ্ছে জেলার বন্যা পরিস্থিতি। তবে শহর রক্ষাবাঁধ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ৫০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
টাঙ্গাইলে বন্যার পানিতে শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হওয়ায় পানিবন্দি হয়েছে সেখানকার মানুষজন। ফলে চরম দুর্ভোগের পাশাপাশি সংকট দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির। এদিকে নদী তীরবর্তী এলাকায় ভাঙন শুরু হয়েছে। তবে জেলা প্রশাসনের
বর্ষার শুরুতে প্রায় প্রতিবছরই হিংস্র হয়ে ওঠে মেঘনা নদী। এবারও নদীর উত্তাল ঢেউ এবং তিন নদীর মিলনস্থল দিয়ে ফের ঘূর্ণিস্রোতের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে। শহরের মোলহেড ও পুরানবাজার ঠোডা এলাকা ভয়ংকর
পদ্মা নদীতে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। সৃষ্ট হয়েছে তীব্র স্রোত। আর তীব্র স্রোতের কারণে নদী রক্ষা বাঁধসহ বিভিন্ন স্থানে দেখা দিয়েছে ভাঙন। ফরিদপুরের পদ্মা নদী বেষ্টিত চরভদ্রাসনে চর হরিরামপুর ইউনিয়নের সবুল্লা