যশোরে ভৈরব নদের অংশে অপরিকল্পিতভাবে নির্মিত হয়েছে ৫১টি ব্রিজ-কালভার্ট। অবৈধভাবে নদ দখল ও ভরাট করে এসব ব্রিজ কালভার্ট স্থাপন করা হয়। এদিকে নদের নাব্যতা বৃদ্ধি ও দখলমুক্ত করতে যশোর অংশে
সিলেট অঞ্চলের দীর্ঘতম নদী সুরমায় জেগেছে অসংখ্য ছোট-বড় চর। এ সব চরে খেলছে বালকেরা। কোথাও আবার রোপণ করা হয়েছে সবজি। কোথাও তৈরি হয়েছে হেঁটে চলার পথ। অনেক স্থানে হাঁটুজল থাকায়
অপরিকল্পিতভাবে নির্মিত ৫১টি ব্রিজ-কালভার্ট যশোরের ভৈরব নদের গলা চেপে ধরেছে। নদ খননের কার্যক্রম ঢিমেতালে চললেও অপরিকল্পিত ব্রিজ-কালভার্ট অপসারণ উদ্যোগের গতি নেই। সোমবার (১৫ মার্চ) অপরিকল্পিত এসব ব্রিজ-কালভার্ট অপসারণসহ তৃতীয় দফায়
নদীটির নাম গোমতি। চলনবিলের বুক চিরে এই নদীর প্রবাহ। বাঘাবাড়ি থেকে উত্তর জনপদের প্রায় আটটি জেলাতে নৌ চলাচলের মাধ্যম এ নদী। এক সময়কার উত্তাল গোমতি এখন দখল-দূষণ আর ভরাটের কবলে।
প্রতিবছর শুষ্ক মৌসুমে তিস্তা, যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীর নাব্যতা সংকট চরম আকার ধারণ করে। জীবন-জীবিকার প্রয়োজনে ২০ থেকে ২৫ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে গন্তব্যে পৌঁছাতে হয় প্রায় সাড়ে ৪ লাখ
বগুড়ার ধুনট উপজেলায় যমুনা নদীর ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্পের মেরামত কাজে নতুন জিও বস্তার পরিবর্তে পুরাতন বস্তা ব্যবহারের অভিযোগে উঠেছে। এতে বিক্ষুব্ধ স্থানীয়রা কাজটি বন্ধ করে দিয়েছেন। সোমবার (৮ মার্চ)