হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার আলাপুর গ্রাম এলাকায় দীর্ঘদিন যাবত বিএডিসি সেচ প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষকরা বোরো ধান চাষ করে আসছেন। চলতি বোরো মৌসুমেও শতাধিক কৃষক জমিতে বিভিন্ন জাতের ধান চাষ করেছেন। কিন্তু
দীর্ঘদিন বৃষ্টি না হওয়া এবং তিব্র দাবদাহের ফলে এবার পটুয়াখালী জেলায় মুগ ডালের ফলন নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকরা। বৃষ্টি না হওয়ায় গত বছর থেকে এবার ফলনও কম হবে বলে জানান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় প্রথম বারের মতো সৌদি আরবের মরু অঞ্চলের সাম্মাম ফল চাষ হয়েছে। একই সঙ্গে করা হয়েছে বাংলালিংক জাতের তরমুজ চাষ। দূর-দূরান্ত থেকে প্রতিদিন এই সাম্মাম ফল দেখতে জমিতে ভিড়
দেশে মুগডালের চাহিদার শতকরা ৬০ ভাগই পূরণ করে উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালী। এ অঞ্চলে সময়, খরচ আর পরিশ্রম কম লাগায় মুগচাষে দিন দিন আগ্রহী হয়েছিলেন চাষিরা। তবে খরা আর গরম হাওয়ায়
নাটোরে কাঙ্ক্ষিত ফলন পাচ্ছেন না বোরো ধান চাষিরা। ঘূর্ণিঝড়, শিলা বৃষ্টি ও পোকার আক্রমণে বেশিরভাগ জমির ধান পড়ে গেছে। ফলে ধানের ফলন কম হচ্ছে। তবে বাজারদর ভালো থাকায় ক্ষতি হয়নি
উত্তরের আমের রাজধানী নওগাঁ। গাছে গাছে দুলছে চাষিদের স্বপ্ন। কিন্তু প্রকৃতিতে বইছে তীব্র খরা। তীব্র দাবদাহে ছোট হয়ে আসছে আম। বোঁটা শুকিয়ে ঝরে পড়ছে। রোগবালাই দেখা দিয়েছে আমে। প্রতিষেধক দেয়া