টানা বৃষ্টিতে চাঁদপুরে পদ্মা-মেঘনা নদীর পানি কিছুটা বেড়েছে। মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) দিনগত রাত ১২টা থেকে বুধবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৭১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। বৃষ্টির কারণে জনজীবন অনেকটা স্থবির হয়ে
উজানের ঢল ও গত কয়েকদিনের ভারী বর্ষণে রাজবাড়ী জেলার সকল নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া পয়েন্টে পদ্মা নদীর পানি ৭ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৪ সেন্টিমিটার উপর
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দিঘীরপার বাজারের পশ্চিমপাশ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে পদ্মার শাখা নদী। এ নদীতে সেতু না থাকায় ট্রলারই (ইঞ্জিনচালিত নৌকা) একমাত্র যাতায়াতের ভরসা মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর, চাঁদপুরসহ নদী বেষ্টিত ৫টি জেলার
পদ্মা নদীর পানি বাড়তে শুরু করায় ভাঙন দেখা দিয়েছে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায়। গত এক সপ্তাহের ভাঙনে ৭ নম্বর ঘাট এলাকায় প্রায় ২০০ মিটার এলাকা নদীগর্ভে বিলিন হয়েছে। ভাঙন
হঠাৎ করেই ভাঙন দেখা দিয়েছে পদ্মা সেতুর বামতীর সংরক্ষণ প্রকল্প এলাকায়। দুই দিনে ১০টিরও বেশি বসতবাড়ি গাছপালাসহ নদীতে বিলীন হয়েছে। ঘরবাড়ি ভেঙে সরিয়ে নেয়ার সময়ও পাচ্ছেন না স্থানীয়রা। ভাঙন ঝুঁকিতে
পাবনার ঈশ্বরদীতে প্রমত্তা পদ্মা রুদ্ররূপ ধারণ করেছে। পদ্মার আগ্রাসী রূপে ৫ নম্বর সাঁড়াঘাটের বাসিন্দারা নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছেন। পদ্মার ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে সরকারি অর্থায়নে নির্মিত মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র (মৎস্য সমিতির