হঠাৎ করেই ভাঙন দেখা দিয়েছে পদ্মা সেতুর বামতীর সংরক্ষণ প্রকল্প এলাকায়। দুই দিনে ১০টিরও বেশি বসতবাড়ি গাছপালাসহ নদীতে বিলীন হয়েছে। ঘরবাড়ি ভেঙে সরিয়ে নেয়ার সময়ও পাচ্ছেন না স্থানীয়রা। ভাঙন ঝুঁকিতে
ভারতের উত্তর সিকিমে ভয়াবহ বন্যা ও বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বাংলাদেশ অংশে বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে। এতে রংপুর, নীলফামারী, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম ও গাইবান্ধার নদী তীরবর্তী এলাকায়
দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের বারাইপাড়া গ্রামের খালের ওপর নির্মিত বেইলি ব্রিজটি বৃষ্টির পানির স্রোতে মাটি ধসে ভেঙে পড়েছে। গত সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সেতুটি ভেঙে পড়ায় উপজেলার দৌলতপুর ও খয়েরবাড়ী
ব্রিজ কিংবা স্লুইসগেট না রেখেই অপরিকল্পিতভাবে নদীর মাঝ বরাবর বাঁধ নির্মাণ করায় ভেঙে পড়ছে আশপাশের বিভিন্ন স্থাপনা। নদীর গতিপথ পরিবর্তন হওয়ায় প্রায় ৫০০ বিঘা আবাদি জমিতে বালু জমতে শুরু করেছে।
যমুনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় প্লাবিত হয়েছে সিরাজগঞ্জের প্রায় ৪২টি ইউনিয়নের চরাঞ্চল। একই সঙ্গে তলিয়ে গেছে এসব অঞ্চলের আবাদি জমি ও পানিবন্দি হয়ে পড়ছে শতশত পরিবার। রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে
বগুড়ায় যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে নদী তীরবর্তী নিচু এলাকার বসতবাড়ি ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ চরাঞ্চলের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের ফসলি জমি প্লাবিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩১