গত কয়েক দিনের ভারী বর্ষণে জামালপুরে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ছয় উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ। এছাড়া ২১৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। পানিবন্দি এলাকার মধ্যে রয়েছে- ইসলামপুর উপজেলার সদর ইউনিয়ন, চিনাডুলী, পাথর্শী,
গাইবান্ধায় নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পানির প্রবল স্রোতে রাতে গাইবান্ধা সদর ও ফুলছড়ি উপজেলার অন্তত ১৫০টি বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। অস্বাভাবিক পানি বৃদ্ধির কারণে ব্রহ্মপুত্র
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সিরাজগঞ্জের যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। পানি বৃদ্ধিতে যমুনার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ ফুলজোড়, ইছামতি, করতোয়া নদীসহ প্রায় সব নদ-নদীর পানিও
কুড়িগ্রামে চিলমারী ও হাতিয়া পয়েন্টে বহ্মপুত্র নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে জেলার ৫ উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষ এখনো পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছেন। এসব এলাকায় বিশুদ্ধ খাবার পানি ও শুকনো
টানা ভারি বর্ষণ ও উজানের ঢলে গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র ও ঘাঘট নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এরমধ্যে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ৬২ সেন্টিমিটার ও ঘাঘট নদীর পানি ১১ সেন্টিমিটার
কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র ও ধরলার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে অন্তত ১৫ হাজার পরিবার। এসব এলাকার সড়ক তলিয়ে থাকায় ভেঙে পড়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা।