বাংলাদেশ-ভারত গঙ্গা পানিচুক্তির দুই যুগ পূর্তির বছরে পদ্মা নদীতে যৌথ পর্যবেক্ষণ দলের পানি পরিমাপ শুরু হচ্ছে। বাংলাদেশ ও ভারতের ছয় সদস্যের বিশেষজ্ঞ টিম শনিবার (২ জানুয়ারি) থেকে পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার
পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজে ব্যবহার হচ্ছে বিশ্বসেরা উপাদান। ব্যবহারের আগে নিশ্চিত করা হচ্ছে আন্তর্জাতিক মান। পরামর্শক প্যানেলের অনুমোদন ছাড়া প্রকল্পের কাজে কোন উপাদান ব্যবহার করতে পারছে না ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। ফলে
অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক এবং ভৌগোলিক অবস্থানের কৌশলগত গুরুত্ব বিবেচনায় দীর্ঘদিন ধরে একটি গভীর সমুদ্রবন্দরের প্রয়োজন অনুভব করছিল বাংলাদেশ। সেই স্বপ্ন আজ বাস্তবে রূপ নিয়েছে। প্রথমবারের মতো জাহাজ ভিড়েছে দেশের প্রথম ‘গভীর
পদ্মা সেতুর সড়কপথ চালুর পরও নৌপথে যোগাযোগ অব্যাহত রাখার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করছে সরকার। এজন্য সেতু কর্তৃপক্ষের সঙ্গে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সমন্বয় করে কাজ করবে বলে জানান সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিব। নিয়মিত
চাঁদপুরে নির্মিত হতে যাচ্ছে নদীভিত্তিক আন্তর্জাতিক পর্যটনকেন্দ্র। সদর উপজেলার মেঘনা নদীর পাড়ে এ পর্যটন কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে ব্লু রিভার আইল্যান্ড রিসোর্ট অ্যান্ড ট্যুরিজম ক্লাব লিমিটেড নামে জাপান-বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান।
পদ্মা সেতুর কাজে লুক্সেমবার্গ থেকে বানিয়ে আনা স্ল্যাবগুলো দেশে পৌঁছবে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে। ফ্যাব্রিকেশান, রং করাসহ সব কাজ শেষ করে পরবর্তী দুই মাসের মধ্যে সেগুলো স্প্যানের ওপর বসিয়ে দেওয়া সম্ভব