নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদীর তীর দখল করে গড়ে ওঠা অর্ধশতাধিক অবৈধ স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়েছে বিআইডব্লিউটিএ ঘোড়াশাল নদীবন্দর কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিআইডব্লিউটিএর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে মহানন্দা নদীতে ফের ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে বিলীন হচ্ছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার চৌডালা ইউনিয়নের নদী তীরবর্তী ঘরবাড়ি। ভাঙন ঝুঁকিতে শতাধিক স্থাপনা ও কৃষিজমি। এতে আতংকে দিন
চারদিন পর নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার সঙ্গে সারাদেশের নৌ যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে। বৈরি আবহাওয়ার কারণে বন্ধ ছিল এ রুটে নৌ চলাচল। বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেন
দীর্ঘদিন ধরে অব্যাহত রয়েছে তিস্তার ভাঙন। এরই মধ্যে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে কুড়িগ্রামের রাজারহাটের ঘড়িয়ালডাঙ্গা, বিদ্যানন্দ ও ছিনাই ইউনিয়নের শত শত পরিবারের বসতভিটা। বাদ যায়নি ভিটেমাটি, ফসলিজমি, স্কুল, মসজিদ, সেতু,
বরিশালের কীর্তনখোলা নদীর তীরে গড়ে ওঠা অর্ধশতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মারুফ দস্তগীর এ অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় বিআইডব্লিউটিএ,
দুদিনের একটানা বর্ষণে জলাবদ্ধতায় নাকাল নড়াইল পৌরবাসী। শহরের বেশিরভাগ সড়ক এবং বাড়ির আঙিনা পানিতে নিমজ্জিত। অনেক বাড়ির ভেতরে পানি প্রবেশ করে আসবাব নষ্ট হচ্ছে। রান্না পর্যন্ত বন্ধ হয়ে গেছে এসব